পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, ছাত্রদের দু’পক্ষের মধ্যে একটি গণ্ডগোল হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিস ঘটনাস্থলে যায়। পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। কোনও লিখিত অভিযোগ হয়নি।
ইন্দাস কলেজের টিচার ইনচার্জ তাপস রায় বলেন, আগামী ১৪ডিসেম্বর কলেজে নবীনবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। তা নিয়ে ছাত্রদের মধ্যে সামান্য বচসা ও ঝামেলা হয়েছিল। তবে পরে তা মিটে গিয়েছে।
টিএমসিপি নেতা তথা কলেজের সাধারণ সম্পাদক ওয়ালিয়র মণ্ডল বলেন, ইন্দাস কলেজের ছাত্র সংসদ দীর্ঘদিন ধরে টিএমসিপির দখলে রয়েছে। কোনওদিন কারও সঙ্গে ঝামেলা হয়নি। এখন এবিভিপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে ওরা নিজেরাই কলেজে গণ্ডগোল পাকিয়েছে। তা থামাতে গেলে ওরা আমাদের উপর চড়াও হয়। আমাদের কেউ কাউকে মারধর করেনি।
এবিভিপির ইন্দাস কলেজ ইউনিটের সহ সম্পাদক মানিক সরকার বলেন, টিএমসিপির ছেলেরা বিনা কারণে আমাদের উপর চড়াও হয়। বহিরাগতদের এনে মারধর করা হয়েছে। এমনকী আমাদের সমর্থক ছাত্রীদের রেহাই দেওয়া হয়নি। আমাদের কেউ কাউকে মারধর করেনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইন্দাস কলেজে আগামী ১৪ডিসেম্বর নবীনবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ এবিভিপি সদস্যদের সঙ্গে কোনওরকম আলোচনা না করে টিএমসিপির সদস্যদের নিয়ে যাবতীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে বলে অভিযোগ তুলে এদিন এবিভিপি সদস্যরা কলেজে গিয়ে প্রতিবাদ করে। সেই সময় টিএমসিপি ছাত্ররা বহিরাগতদের এনে তাঁদের উপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ। তাতে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। ঘটনায় বিজেপির ইন্দাস-২ মণ্ডল সভাপতি তথা ওই কলেজের ছাত্র গৌতম ধাড়া সহ দু’পক্ষের মোট পাঁচজন জখম হয়। তাঁদের প্রত্যেককেই স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা করানো হয়েছে। ঘটনায় কলেজ চত্বরে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। পরে পুলিস এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।