গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ওই হাই মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক রফিকুল সাহেব হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে এদিন সকালে স্কুলে যান। কিন্তু, পড়ুয়ারা প্রধান শিক্ষককে স্কুলে ঢুকতে বাধা দেয়। ফলে গেটের বাইরেই দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। এদিকে পড়ুয়ারা তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায়। পড়ুয়াদের দাবি, দীর্ঘ চার মাস স্কুলে আসেননি প্রধান শিক্ষক। ফলে পড়াশোনা শিকেয় উঠেছিল। তাছাড়া, স্কলারশিপ, সবুজ সাথী ও অন্যান্য কাজে সমস্যায় পড়তে হয়েছিল।
প্রসঙ্গত, স্থানীয়দের বিরুদ্ধে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ তুলে নিরাপত্তার অভাব বোধ করায় প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়ে টানা বহুদিন স্কুলে গরহাজির ছিলেন ওই প্রধান শিক্ষক। তাঁর অনুপস্থিতিতে একাধিকবার বিক্ষোভ দেখায় পড়ুয়ারা। এমনকী, পথ অবরোধও করে তারা। স্কুলের সহকারী শিক্ষক মেরাজুল হককে অস্থায়ীভাবে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। রফিকুল সাহেব হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন।
রফিকুল সাহেব বলেন, স্থানীয় কিছু মানুষ এবং কয়েকজন বহিরাগত পড়ুয়া ও স্কুলের শিক্ষকদের একাংশের মদতে কিছু পড়ুয়া আজ আমাকে স্কুলে ঢুকতে বাধা দেয়। আমি তাদের বোঝানোর সুযোগ পর্যন্ত পাইনি। ফলে স্কুলে ঢোকার সুযোগ না পেয়ে প্রশাসনের সাহায্য চেয়ে আমি ফিরে এসেছি। আমি এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক। কিন্তু, শিক্ষকদের একাংশ কিছু পড়ুয়াকে ভুল বুঝিয়ে আমাকে স্কুলে ঢুকতে বাধা দিয়েছে।