শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্ত শত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত ... বিশদ
কার্তিকবাবু অবশ্য এনিয়ে কিছু বলতে চাননি। তিনি বলেন, মিটিংয়ে ব্যস্ত আছি। ওসব নিয়ে কিছু বলব না। তবে, ডোমকলের চেয়ারম্যান জাফিকুল ইসলাম বলেন, সুপার আমাকে ফোন করেছিলেন। ঘটনা খোঁজ নিয়ে দেখছি। জেলা পুলিসের এক আধিকারিক বলেন, আইনমাফিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিস সুপার মুকেশ কুমার বলেন, ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, এর আগেও কার্তিকবাবু একাধিকবার বিতর্কে জড়িয়েছেন। তাঁকে চেয়ারম্যান পদে না বসানোয় তিনি বিদ্রোহ করেছিলেন। কয়েকদিন আগে পুরসভার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তুলে তিনি রাস্তার কাজ বন্ধ করে দেন। তার রেশ কাটতে না কাটতে হাসপাতালের কর্মীকে মারধর করে তিনি বিতর্কে জড়ালেন।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই হাসপাতালে বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে অস্থায়ী কর্মী নেওয়া হচ্ছে। তা নিয়েই গণ্ডগোলের সূত্রপাত হয়। ওই বেসরকারি সংস্থা কয়েকজনকে সদ্য নিয়োগ করায় ভাইস চেয়ারম্যান রুষ্ট হন বলে অভিযোগ। তার রোষ গিয়ে পড়ে ওই কর্মীর উপর। তৃণমূলের এক গোষ্ঠীর অভিযোগ, তিনি তাঁর পছন্দের লোকজনকে হাসপাতালে ঢোকাতে চেয়েছিলেন। সেটা না হওয়াতেই অশান্তি বাধে।