গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এই ঘটনা নিয়ে শনিবার বিকেলে বৈঠক করে স্কুলের পরিচালন সমিতি। সেখানে উপস্থিত ছিলেন স্কুলের অন্যান্য শিক্ষক, সভাপতি সহ কেতুগ্রামের বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ, কেতুগ্রাম-২ ব্লকের বিডিও অরিজিৎ মণ্ডল, কাটোয়া মহকুমার অ্যাসিস্ট্যান্ট স্কুল পরিদর্শক শেখর মণ্ডল। বিধায়ক বলেন, স্কুলে যা ঘটেছে তা মিটে যাব। তবে স্কুলের পঠনপাঠন যাতে সচল থাকে সেবিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি।
জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালের ৫আগস্ট সীতাহাটির বাসিন্দা স্বপনবাবু সহ বেশকিছু বাসিন্দা রাজ্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবং জেলা পরিদর্শকের কাছে লিখিত অভিযোগে জানান, ২০১৭ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের ফি বাবদ আদায় করা ৭লক্ষ ৩৮হাজার ৫১০ টাকা বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বিবেকানন্দ মণ্ডল স্কুলের অ্যাকাউন্টে জমা দেননি। এমনকী, তার আগে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে থাকা মানিক হালদারও এই ঘটনায় জড়িত বলে অভিযোগ। ওই পরিমাণ টাকার কোনও হিসেব স্কুল পরিচালন সমিতিকে দেওয়া হয়নি। স্কুলের কোনও উন্নয়নমূলক ফান্ডেও খরচ হয়নি বলে অভিযোগ। তারা ওই টাকা নিজেদের কাছে রেখে দিয়েছেন।
এবিষয়ে মানিকবাবুকে ফোন করে তাঁর বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি প্রশ্ন শুনেই ফোন কেটে দেন। বিবেকানন্দবাবু বলেন, কোনও টাকা আত্মসাতের ঘটনায় আমি জড়িত নই। আমাকে ফাঁসানো হচ্ছে।
এ ব্যাপারে ডিআই শ্রীধর প্রামাণিক বলেন, আমি ওই স্কুলের বিষয়ে রিপোর্ট চেয়েছি। রিপোর্ট পেলে বিষয়টি খতিয়ে দেখব।