গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
পুলিস ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতার নাম লক্ষ্মী রবিদাস (১৯)। তাঁর বাপেরবাড়ি নলহাটি থানার বাহাদুরপুর গ্রামে। বছর দু’য়েক আগে একই থানার বেড়াশিমূল গ্রামের বাসিন্দা পেশায় দিনমজুর অজয় রবিদাসকে ভালোবেসে বিয়ে করেন লক্ষ্মী। অভিযোগ, বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই কারণে অকারণে ওই গৃহবধূর উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালিয়ে আসছিল শ্বশুর নাদু রবিদাস ও শাশুড়ি সরস্বতী রবিদাস। পরে তাতে যোগ দেয় স্বামীও।
মৃতার ভাই সুজিত রবিদাস বলেন, এদিন সকাল ৯টা নাগাদ বেড়াশিমূল গ্রামের বাসিন্দাদের কাছ থেকে ফোন পেয়ে লোহাপুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এসে দেখি বেডে মৃত অবস্থায় রয়েছে দিদি। জামাই সহ শ্বশুরবাড়ির কেউ নেই। তাঁর দাবি, এদিন সকালে শাশুড়ির সঙ্গে দিদির চরম অশান্তি হয়। এরপর ওরা দিদিকে বেধড়ক মারধরের পাশাপাশি শ্বাসরোধ করে মেরে ঝুলিয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, আমরা অভিযুক্তদের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করব। ওদের কঠোর শাস্তি চাই। এদিন মৌখিক অভিযোগ পাওয়ার পর হাসপাতালে মৃতদেহ দেখতে আসেন নলহাটি-২ ব্লকের বিডিও হুমায়ুন চৌধুরী। যদিও তিনি সংবাদ মাধ্যমে কিছু বলতে চাননি। এদিকে ঘটনার পর থেকেই বেপাত্তা মৃতার স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন।