পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলায় সাড়ে তিন হাজার প্রাথমিক স্কুল রয়েছে। এই সব স্কুল পরিচালনার জন্য ৫১টি চক্র রয়েছে। নভেম্বর মাস থেকে স্কুলে স্কুলে ২৮টি ইভেন্টে খেলা শুরু হয়। গত ১৮ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত পঞ্চায়েত এলাকায় যেসব স্কুল রয়েছে, তাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা হয়েছে। সেখানে যারা প্রথম হয়েছে, তারা চক্র স্তরে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে। ২৫ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেলার ৫১টি চক্রে খেলার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে যারা প্রথম হয়েছে, তারা জেলাস্তরের বার্ষিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে। শনিবার খেলার উদ্বোধন হওয়ার কথা। ৮ ও ৯ নভেম্বর খেলা হবে। শিক্ষকদের বক্তব্য, এর আগেও সব প্রতিযোগীকে পুরস্কার দেওয়া হতো। এবার এই ধরনের উদ্যোগ অভিনব। জানা গিয়েছে, সব প্রতিযোগীদের মেদিনীপুর কলিজিয়েট স্কুলে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। খেলার জন্য তাদের তিনদিন ওই স্কুলে থাকতে হবে। জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের চেয়ারম্যান বলেন, শনিবারই সব প্রতিযোগীর হাতে মশারি তুলে দিলে তারা স্কুলেও মশারি টাঙিয়ে থাকতে পারবে। ফলে, মশারি হাতে পেয়ে ওদের একটা অভ্যাস তৈরি হয়ে যাবে। পাশাপাশি বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের তারা মশারি টাঙিয়ে ঘুমানোর কথা বলতে পারবে। এবার সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই আমরা এই ধরনের উদ্যোগ নিয়েছি। কারণ, এই প্রতিযোগিতায় জেলার সব প্রান্তের ছেলেমেয়েরা রয়েছে। ফলে, ডেঙ্গু নিয়ে তাদের এই বিষয়ে সহজেই সচেতন করা যাবে।