বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
এদিন সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ লংমার্চের উদ্বোধনী সভা হয়। সভায় বামফ্রন্টের বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠন এবং কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিইউসি নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। লংমার্চের সূচনা করেন সিটুর রাজ্য সভাপতি সুভাষ মুখোপাধ্যায়। সভায় বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। বক্তার তালিকায় লক্ষ্মণ শেঠের নাম ছিল বলে দাবি হলদিয়ার কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের। তাঁদের অভিযোগ, সভার সভাপতি সিপিএম নেতা কাঞ্চন মুখোপাধ্যায় লক্ষ্মণ শেঠকে বক্তব্য রাখতে না দিয়ে একে একে অন্য নেতাদের নাম ঘোষণা করেন। বক্তব্য রাখতে না দেওয়ায় মঞ্চ ছেড়ে নেমে আসেন লক্ষ্মণবাবু। এই ঘটনায় হলদিয়ার কংগ্রেস নেতা কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়।
লক্ষ্মণবাবু বলেন, সিটুর রাজ্য সভাপতি এদিন সভায় এসে বলেন, লক্ষ্মণ শেঠকে বক্তব্য রাখতে দেওয়া হবে না। লক্ষ্মণ শেঠ বক্তব্য রাখতে দিলে তিনি বক্তব্য রাখবেন না। সেজন্যই আমাকে বক্তব্য রাখতে দেওয়া হয়নি। তাঁর অভিযোগ, সিপিএম বা সিটু নেতারা এখনও অহমিকা, দাম্ভিকতা ত্যাগ করতে পারেননি।
সিটুর জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য শ্যামল মাইতি বলেন, সভায় সব দল থেকে একজন করে নেতা বক্তব্য রেখেছেন। সেজন্যই উনি বক্তব্য রাখার সুযোগ পাননি। এদিন লংমার্চে একশো জন স্থায়ী পদযাত্রী যোগ দেন। সন্ধ্যায় মহিষাদলে উপস্থিত হন লংমার্চের পদযাত্রীরা।