অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি। প্রিয়জনের বিপদগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা। সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
বিজেপির অঞ্চল প্রমুখ শান্তনু সিংহ বলেন, তৃণমূলের গুটিকয়েক নেতা আমাদের বিজেপির আডরা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানকে না জানিয়ে ওই সরকারি বীজ সরাসরি তৃণমূলের পার্টি অফিসে মজুত করে রেখেছিল। সেগুলি ওড়িশায় পাচার করে দেওয়া হতো। নয়াগ্রাম ব্লক তৃণমূলের সভাপতি উজ্জ্বল দত্ত বলেন, ধুমসাই থেকে নয়াগ্রামের দূরত্ব ২০ কিলোমিটার। এতদূর থেকে একজন চাষির এক কেজি বীজ সংগ্রহ করা কখনওই সম্ভব হয় না। চাষিরা মাস্টাররোল তৈরি করে কৃষিদপ্তরের অফিস থেকে বীজ সংগ্রহ করে পার্টি অফিসে রেখেছিল। শুক্রবার সেখান থেকে সমস্ত চাষির বীজ সংগ্রহ করার কথা ছিল। বিজেপির লোকজন পার্টি অফিস ভেঙে বীজ লুট করে নিয়ে গিয়েছে। আর কিছু বীজ ফেলে দিয়ে নাটক করছে।