রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
জেলা উদ্যানপালন দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, নিয়ম অনুযায়ী স্কুলে সব্জির বাগান তৈরির জন্য তিন কাঠা জমি থাকা প্রয়োজন। জেলার বিভিন্ন ব্লকে স্কুল চত্বরে তিন কাঠা ফাঁকা জমি রয়েছে, এমন স্কুলগুলিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। সব্জির বাগান তৈরির জন্য যে ধরনের পরিকাঠামো তৈরি করা দরকার, তা করে দেওয়া হবে। স্কুলগুলিকে বাগান তৈরির সরঞ্জামও কিনে দেওয়া হবে। সব্জি বাগান তৈরির হওয়ার পর নজরদারি স্কুল কর্তৃপক্ষকে করতে হবে। আর স্কুল সীমানার ধার বরাবর ফলের বাগান করা হবে। দপ্তরের পক্ষ থেকে চারাগাছ দেওয়া হবে। স্কুলপিছু ২০টি করে চারাগাছ দেওয়া হবে। তালিকা অনুযায়ী আম, পেয়ারা, লেবু, আতা, লিচু এবং কাঁঠালগাছ লাগানো হবে। অন্যদিকে, সব্জির বাগানে শীত, গ্রীষ্ম এবং বর্ষা, সব মরশুমের সব্জি লাগানো হবে। এখন শীতকালীন যেসব সব্জি হয়, তা চাষের উদ্যোগ নেওয়া হবে। জানা গিয়েছে, ২৮টি স্কুলের মধ্যে দু’টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। বাকি ২৬টি হাইস্কুল।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, খড়্গপুর-১ ব্লকে একটি স্কুল, শালবনী ব্লকে একটি স্কুল, পিংলা ব্লকে দু’টি স্কুলকে বাছাই করা হয়েছে। গড়বেতা-১ ব্লকে দু’টি স্কুল, দাঁতন-১ ও ২ ব্লকে একটি করে স্কুলকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এছাড়া খড়্গপুর-২ ব্লকে একটি স্কুল, গড়বেতা-২ ব্লকে একটি স্কুল, নারায়ণগড় এবং দাসপুর-১ ও ২ ব্লকে দু’টি করে স্কুল রয়েছে। জেলার মধ্যে সবং ব্লকে সব থেকে বেশি সংখ্যক স্কুলকে বাছাই করা হয়েছে। এই ব্লকে সাতটি স্কুলে, মোহনপুর ব্লকে একটি, ডেবরা এবং গড়বেতা-৩ ব্লকে একটি করে হাইস্কুলে সব্জি ও ফলের বাগান তৈরি করা হবে। আর মেদিনীপুর সদর ব্লকে দু’টি প্রাথমিক বিদ্যালয় সব্জি ও ফলের বাগান তৈরি করার জন্য ঠিক করা হয়েছে।