কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
বিজেপি নেত্রী বৈশালী দত্ত বলেন, আমি জেলার ভারতীয় জনতা মজদুর ট্রেড ইউনিয়নের সভাপতি পদে আছি। এদিন বিকেলে শিমুরালির একটি সভায় যাওয়ার উদ্দেশে কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে গাড়িতে রওনা দিই। আমার সভা সকাল থেকেই বন্ধ করার পরিকল্পনা চালাচ্ছিলেন বিজেপি নেতা প্রদীপ মণ্ডল। তিনি একসময় জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক পদে ছিল। বিভিন্ন জায়গা থেকে টাকাপয়সা তোলার অভিযোগে তাঁকে জেলা কমিটি থেকে সরিয়ে দিয়েছি। এদিন আমরা রাস্তায় চা খাওয়ার জন্য কায়েতপাড়া এলাকায় দাঁড়াই। সেই সময় কিছু ছেলে বাইকে করে এসে গুলি চালায়। আমি গাড়ির পিছনে লুকিয়ে পড়ি। পাশাপাশি গাড়ি লক্ষ্য করে বেশ কয়েকটি বোমা ছোঁড়া হয়। এরপর ওরা এলাকা ছেড়ে চলে যায়। ঘটনায় আমি সহ বেশ কয়েকজন জখম হয়েছি। যাওয়ার সময় তারা হুমকি দেয়, সামনে যে থাকবে তাকেই সরিয়ে দেবে। আমরা সকলেই বিজেপি কর্মী। আমি চাই ওরা শাস্তি পাক।
যদিও ঘটনার কথা সম্পূর্ণ অস্বীকার করে প্রদীপ মণ্ডল বলেন, আমি সবে বিজেপির নদীয়া সাংগঠনিক জেলার ভারতীয় জনতা মজদুর ট্রেড ইউনিয়নের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছি। আমার এখনও কমিটি গঠন করা হয়নি। উনি সভাপতি আছেন কিনা সেটা রাজ্য নেতৃত্ব জানেন। আমার কমিটি তৈরি হলে না হয় ওঁর সঙ্গে দ্বন্দ্বে যেতাম। এমত অবস্থায় দ্বন্দ্বে যাওয়ার কোনও প্রশ্নই নেই। আমার বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ মিথ্যা।
অন্যদিকে, কৃষ্ণনগরের একটি সাংবাদিক সম্মেলনে বিজেপি নেতা মুকুল রায়কে এবিষয়ে জানতে চাওয়া হলে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের তত্ত্ব উড়িয়ে তিনি বলেন, এখানে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কোনও বিষয় আছে বলে আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখছি। তবে আমার দৃঢ় বিশ্বাস এর সঙ্গে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কোনও সম্পর্ক নেই।