বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এতদিন পর্যন্ত এই মহকুমার দাসপুর ও ঘাটাল বিধানসভা এলাকার বাসিন্দাদের সংসদ সদস্যদের শংসাপত্র পেতে হলে খুবই সমস্যায় পড়তে হতো। হয় বিধায়ক, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কিংবা দলীয় নেতাদের ধরে সেই শংসাপত্র নিতে হতো। অনেক ক্ষেত্রে সেই শংসাপত্র পেতে অনেক সময়ও লেগে যেত। একইভাবে ডাকমাধ্যম ছাড়া সংসদ সদস্যের কাছে কোনও অভিযোগও লিখিত আকারে জমা দেওয়ারও কোনও সুযোগ ছিল না। রামপদবাবু বলেন, ঘাটাল-পাঁশকুড়া সড়ক হয়ে ঘাটাল শহরে ঢুকতেই পুরসভার তোরণের পূর্ব দিকের একটি বহুতল বাড়ির দোতলায় নতুন অফিসটি করা হচ্ছে। ওই অফিসে কাজকর্ম, সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলা সহ অন্যান্য কাজ করার জন্য সর্বক্ষণের দু’জন কর্মী থাকবেন। ওখানেই ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের বাসিন্দারা গিয়ে সমস্ত কাজকর্ম মেটাতে পারবেন। সাংসদের শংসাপত্রও পাবেন। অভাব-অভিযোগও জানাতে পারবেন। ঘাটাল পুরসভার চেয়ারম্যান বিভাসচন্দ্র ঘোষ বলেন, এর ফলে সবারই সুবিধে হবে।
এদিকে দেব এবং রামবাবুর উদ্যোগে ওই অফিস করা নিয়ে রাজনৈতিক স্তরে রসিকতাও শুরু হয়েছে। এখন থেকেই সবাই সেটিকে ‘রাম-দেব’-এর অফিস বলে প্রচার করছেন। কারণ দেবের অফিস হলেও এমনিতেই দেব ঘাটালে আসার কম সুযোগ ও সময় পাবেন। রামবাবুই ওই অফিসটির মূল দায়িত্বে থাকবেন। ‘রাম’ ও ‘দেব’ ওই দু’টি শব্দ প্রাসঙ্গিতভাবেই এসে যাওয়ার জন্য সবাই মজা করে ‘রাম-দেবে’র অফিস বলতে শুরু করেছেন।