পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, রাজ্য সরকার বিভিন্ন কিষাণ মাণ্ডিতে চাষিদের কাছ থেকে সহায়ক মূল্যে ধান ক্রয়ের জন্য এপ্রিল মাসে ওই অস্থায়ী কর্মীদের নিয়োগ করেছিল। জেলায় প্রায় দেড়শোর বেশি অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ করা হয়। চাষিদের নাম রেজেস্ট্রেশন থেকে শুরু করে সহায়ক মূল্যে ধান ক্রয়ের সিংহভাগ দেখাশোনা করতেন বলেই জানা গিয়েছে। ফের বিভিন্ন সরকারি কৃষি খামারে সহায়ক মূল্যে ধান কেনা শুরু হলেও ওই কর্মীদের নেওয়া হয়নি। সংগঠনের অভিযোগ, সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রির টোকেন নিয়ে নানারকম কারচুপি হয়। পাশাপাশি ফড়েদের উপদ্রব রয়েছে। কর্মীদের নিয়োগ করলে কারচুপি সম্ভব হবে না বলেই নিয়োগে গড়িমসি করা হচ্ছে।
অতিরিক্ত জেলাশাসক(সাধারণ) দেবতোষ মণ্ডল বলেন, প্রশাসনের তরফে পুনরায় নিয়োগের কোনও কথা বলা হয়নি। সম্পূর্ণ অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হয়ছিল।