পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২ নভেম্বর দুপুরে পলাশ ঘাটাল শহরের কলেজ মোড়ের একটি কম্পিউটারের দোকানে যায়। সেখানে নিজেকে মহকুমা শাসকের অফিসের কর্মী বলে পরিচয় দিয়ে দোকানদারকে একটি ল্যাপটপ মহকুমা শাসকের চেম্বারে নিয়ে যেতে বলে। পলাশ দোকানদারকে বোঝায়, ল্যাপটপের মডেলটি মহকুমা শাসকের পছন্দ হলে ওখান থেকেই বিল করে দেওয়া হবে।
দোকানদার সেই মতো একটি ল্যাপটপ এসডিও অফিসে নিয়েও যান। মহকুমা শাসকের চেম্বারের গেটের পাশে নিরাপত্তা কর্মীদের সঙ্গে বসে পলাশ দোকানদারকে জানায়, মহকুমা শাসক কাজে ব্যস্ত রয়েছেন। তাই তাকে ল্যাপটপটি দিয়ে গেলেই হবে। সেই সঙ্গে পলাশ দোকানদারকে বলে এসডিওর সঙ্গে পরে দেখা করে চূড়ান্ত কথা বলে নিতে। দোকানদার পার্থ মাইতি বলেন, এসডিওর চেম্বারের সামনে বসে থেকে ওই কথা বলায় আমি বিশ্বাস করে ল্যাপটপটি দিয়ে চলে আসি। ওই দিনই কিছুক্ষণ পরে ল্যাপটপের ব্যাপারে খোঁজ নিতে গেলে প্রতারণার ঘটনাটি জানাজানি হয়।
ঘাটাল থানার পুলিস জানিয়েছে, ওই দিনই মহকুমা শাসকের অফিসের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে দুষ্কৃতীকে শনাক্ত করা হয়। কিন্তু, তারপর থেকেই পলাশ পলাতক ছিল। বৃহস্পতিবার এলাকায় ঢুকতেই পুলিস তাকে গ্রেপ্তার করে।