গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক উত্তরবঙ্গের সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ একটি রাস্তা। নিত্যদিন সেখান দিয়ে হাজার হাজার গাড়ি যাতায়াত করে। রাস্তায় নিত্যদিন বাস, অটো, ট্রেকার, মোটরবাইক চলাচল করে। রাস্তার গর্ত পেরিয়ে সকলকে চলাচল করতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়। বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাস্তার বেহাল দশার কারণে ছোট-বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। অ্যাম্বুলেন্স যেতেও সমস্যা হয়। বৃষ্টির সময় সমস্যা বেড়ে যায় আরও দ্বিগুণ। রাস্তার এই অংশ এমনিতেই খানাখন্দে ভরা। তার ওপর অল্প বৃষ্টিতেই রাস্তার গর্তগুলিতে জল জমে গিয়ে সমস্যা আরও বেড়ে যায়। রাস্তার জমা জল পার করেই এলাকার স্কুলপড়ুয়া থেকে অফিস যাত্রী সকলকেই যাতায়াত করতে হয়। ভাঙা রাস্তা মেরামত না করায় তার ওপর দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল করায় সেই গর্ত বড় হচ্ছে। অভিযোগ, ভাঙা রাস্তার ওপর দিয়ে নিত্যদিন যাতায়াত করতে স্থানীয় মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। ভাঙা রাস্তার কারণে গাড়ির যন্ত্রাংশ ভেঙে যায়। এই কারণেই স্থানীয় বাসিন্দারা এদিন রাস্তা সারাইয়ের দাবিতে রেললাইনে বসে বিক্ষোভ দেখান। স্থানীয় এক বাসিন্দা ব্যবসায়ী নৃপেন্দ্রনাথ দাস বলেন, রেলের আধিকারিকরা আমাদের বলেছিলেন ঝামা ইট ফেলে রাস্তা সারাই হবে। কিন্তু তাতে আমরা রাজি হইনি। আমরা চাই এই রাস্তা ভালোভাবে নির্মাণ করা হোক।
শান্তিপুরের বিডিও সুমন দেবনাথ বলেন, আমি যতদূর শুনেছি, ওখানে ব্রিজ তৈরির কথা রয়েছে। রাস্তা ভাঙার বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে।