পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ৬২টি কেভিপি কালীপাহাড়ি সাব পোস্ট অফিস থেকে ইস্যু করা হয়েছে বলে দেখানো হয়। কিন্তু, যে তারিখে ইস্যু দেখানো হয় আদপে সেদিন সেখান থেকে তা ইস্যু হয়নি। যদিও ইস্যু করার ভিত্তিতে সিউড়ি পোস্ট অফিস থেকে প্রায় ৬ লক্ষ ২০ হাজার টাকা পেমেন্ট করা হয়। কিন্তু, নিয়ম অনুযায়ী ২০ হাজার টাকার ঊর্ধ্বে কোনও পেমেন্ট টাকার মাধ্যমে করা যায় না। তার বেশি টাকা দিতে হলে চেক বা ড্রাফ্টের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে হয়। কিন্তু, এক্ষেত্রে ওই নিয়ম মানা হয়নি বলে অভিযোগ। তাছাড়া যে ব্যক্তিকে টাকা পেমেন্ট করা হয়েছিল তার ঠিকানাও মেলেনি। তার জেরে তৎকালীন সময়ে অভ্যন্তরীণ তদন্ত হয়। ২০০৩ সালের এই মামলায় আটজন অভিযুক্ত ছিল। তাদের মধ্যে একজনকে আদালত বেকসুর খালাস করেছে। বাকি সাতজনের সাজা হয়েছে। সিউড়ির জুডিশিয়াল ম্যজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতের বিচারক এই মামলায় রায় ঘোষণা করেছেন।
মামলার সরকারি আইনজীবী শুভাশিস চট্টোপাধ্যায় সাংবাদিকদের বলেন, পোস্ট অফিসে কেভিপি নিয়ে প্রতারণা সহ ষড়যন্ত্র করার দায়ে সাড়ে পাঁচবছর করে কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এছাড়া ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও ছ’মাসের কারাদণ্ডের নির্দেশ রয়েছে।