গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের আধিকারিক রাকেশ টোপো বলেন, আমরা প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থাই নিচ্ছি। সমস্ত দপ্তরের সঙ্গে আমাদের প্রাথমিক আলোচনাও হয়েছে। পাশাপাশি অতিরিক্ত বৃষ্টির জন্য কোথাও সমস্যা হলে আমাদের রেসকিউ টিম, সিভিল ডিফেন্সের টিমও তৈরি থাকছে। স্পিডবোটও প্রস্তুত রাখা হচ্ছে।
পাশাপাশি কৃষি দপ্তর থেকেও মাঠের পাকা ধান চটজলদি কেটে ফেলতে প্রচার করা হচ্ছে। কাটা ধান মাঠ থেকে তুলে বাড়িতে মজুত করে রাখার ব্যাপারেও বলা হচ্ছে। জেলা কৃষি দপ্তরের উপ কৃষি অধিকর্তা(প্রশাসন) রঞ্জন রায়চৌধুরী বলেন, নদীয়া জেলায় ঝড়ের খুব বেশি প্রভাব পড়বে না বলেই মনে করা হচ্ছে। তা সত্ত্বেও আমার চাষিভাইদের পাকা ধান কেটে ফেলতে বলছি। কারণ, বৃষ্টিতে জল জমে ধান নষ্ট হওয়ার একটা সম্ভাবনা থেকেই যায়।
এদিন ঝড়ের প্রভাবে নদীয়া জেলাতে দুপুর থেকেই শুরু হয়েছে ঝিরঝিরে বৃষ্টি। সঙ্গে মেঘলা আকাশ। জেলা প্রশাসনের এক কর্তা বলেন, অবস্থা দেখে প্রয়োজনে কন্ট্রোল রুমও খোলা হতে পারে। বিষয়টি নিয়ে সকলেই সজাগ রয়েছেন। আতঙ্কের কিছু নেই।