ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
কেন্দ্রীয় সার ও রসায়ণ মন্ত্রকের অধীনে ফার্মাসিউটিক্যাল বিভাগের অধীনে দেশজুড়ে প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় জনঔষধি কেন্দ্র নতুন করে খোলার উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। জেনেরিক নামে প্রায় ৫০ থেকে ৯০ শতাংশ কম দামে ওষুধ পাওয়া যাবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দাবি, ২৩টি শ্রেণীর ৮০০টির বেশি ওষুধ সস্তায় পাওয়া যাবে। এর পাশাপাশি পাওয়া যাবে কিছু সার্জিক্যাল পণ্যও। তবে, এক্ষেত্রেও বিতর্ক রয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে এই দোকান এরাজ্যে সরকারিভাবে করতে দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে দমে থাকতে নারাজ বিজেপি। ইতিমধ্যেই আসানসোলের মহিশীলা কলোনি ও দুর্গাপুরের বিধাননগরে একটি দোকান রয়েছে। এবার আরও বেশি এই কেন্দ্র খুলে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগকে মানুষের সামনে তুলে ধরতে চাইছে তারা। সেই উদ্দেশ্যেই একটি কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে এই কেন্দ্র খুলতে আগ্রহীদের আসার আহ্বান করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে পতাকা না নিয়ে প্রচারে নেমেছে বিজেপির আইটি সেলের নেতারাও। এই ধরনের কর্মশালা কলকাতার পর প্রথম আসানসোলে নেওয়া হয়েছে।
উদ্যোক্তাদের সূত্রে জানা গিয়েছে, তিন কিলোমিটার দূরত্বে এই ধরনের কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া সম্ভব। তাই যত বেশি সংখ্যক কেন্দ্র খোলা যায়, তার চেষ্টা করা হবে। বাবুলবাবু চাইছেন বিধানসভা প্রতি অন্তত তিনটি করে এধরনের কেন্দ্র গড়ে উঠুক। বিজেপির আশা, প্রধানমন্ত্রীর ছবি দেওয়া ওই কেন্দ্রগুলি থেকে অত্যন্ত কমদামে মানুষ ওষুধ কিনতে পারলে তা কেন্দ্রীয় সরকারের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করবে। যা সুবিধা দেবে বিজেপিকে।
আইটি সেলের কনভেনার অভিজিৎ রায় বলেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর উদ্যোগে এই এলাকায় ওই ধরনের কেন্দ্র খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে মানুষের সুবিধা হবে।