পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
শহিদ মাতঙ্গিনী পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে বেশকিছু অভিযোগ জেলাশাসকের অফিসে জমা পড়েছে। তা নিয়ে তদন্তও শুরু হয়েছে। এই তদন্ত প্রক্রিয়ার মধ্যেই বিডিওকে ওই ব্লক থেকে সরানোর জন্য দিবাকর জানা বেশ কয়েকজন জনপ্রতিনিধির স্বাক্ষর সমেত চিঠি পাঠান মুখ্যসচিব থেকে জেলাশাসক সহ প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে। যদিও বিডিওকে সরানো হয়নি। তারপর থেকেই বিডিও-র সঙ্গে সরাসরি সংঘাতে জড়ান তিনি। এর আগে আগস্ট মাসে বিডিওকে অফিসে ঢুকতে দেওয়া হবে না বলে ঘোষণা করেছিলেন সভাপতি। তার জেরে দু’দিন নিজের কোয়ার্টার থেকে অফিস করেছেন বিডিও। তারপর মঙ্গলবার নতুন করে গণ্ডগোল তৈরি হয়।
এব্যাপারে দিবাকর জানা বলেন, আমার সঙ্গে কোনওরকম আলোচনা না করেই বিডিও এদিন মিটিং ডেকেছিলেন। আমি এসডিওকে বিষয়টি জানিয়েছি। মিটিং শুরু করার কথা আমার। যদিও সেটা করেছেন বিডিও স্বয়ং। কৃষি সেচ ও সমবায় স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ গৌর মাঝি এবং আর এক কর্মাধ্যক্ষ রাজেশ হাজরার সঙ্গে দুব্যর্বহার করেন বিডিও। তার প্রতিবাদে আমি উত্তেজিত হয়ে পড়ি। এবং মিটিং কক্ষ ত্যাগ করেছি।
বিডিও সুমন মণ্ডল বলেন, নিয়ম মেনে মিটিং ডাকা হয়েছে। সভাপতি আমার টেবিল চাপড়েছেন এবং মাইক্রোফোন কেড়ে নিয়েছেন। পঞ্চায়েত সমিতির খাদ্য ও সরবরাহ স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ জয়দেব বর্মন বলেন, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি এদিন সভাকক্ষ ত্যাগ করে মিটিং ভণ্ডুল করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু, তাঁর সঙ্গে মাত্র দু’জন কর্মাধ্যক্ষ ছাড়া কেউ মিটিং হল ছেড়ে যাননি। আমরা সকলেই উন্নয়নের পক্ষে।