বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পুলিস ও প্রশাসন সূত্রে খবর, এই মুহূর্তে শহরের বুকে প্রায় পাঁচ হাজারের উপর টোটো চলছে। এমনিতেই প্রাচীন এই জেলা সদরে রাস্তাঘাট অপেক্ষাকৃত সরু ও অপরিকল্পিতভাবে তৈরি। অন্যান্য যানবাহনের পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক টোটো সামাল দিতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠছে শহরে। এমনিতে শহরের গতি যেমন শ্লথ হয়ে পড়েছে, তেমনই টোটো চালকদের দৌরাত্ম্যে দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। এনিয়ে যদিও পুলিস বা জেলা পরিবহণ দপ্তরের কোনও উদ্যোগই চোখে পড়ছে না বলে অভিযোগ।
জেলা ট্রাফিক পুলিসের এক কর্তা স্বীকার করছেন, টোটোর দাপট কমানো গেলে শহর আরও কিছুটা যানজট মুক্ত হবে। জেলা আঞ্চলিক পরিবহণ আধিকারিক আশিস কুমার কুণ্ডু বলেন, বিষয়টি আমাদেরও জানা। এরকম হওয়ার কথা নয়। কী করতে পারি আমরা দেখছি। শহরের রাস্তা ওয়ান ওয়ে হওয়ার পর নতুন সমস্যায় ভুগছেন শহরবাসী। একাধিক গলিতে টোটোর ব্যাপক উৎপাত বেড়েছে। সারাদিন ধরেই টোটো যাচ্ছে বাড়ির সামনের গলি দিয়ে। শহরবাসী তথা প্রাক্তন কাউন্সিলার দিলীপ দাস বলেন, টোটোর উৎপাতে আমরা অতিষ্ট। ওয়ান ওয়ের ফলে শহরের কী অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে জানি না। গলি গুলিতে হাঁটা চলাও দায় হয়েছে। টোটোর নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন।