কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
জগন্নাথ সরকার বলেন, মহাত্মা গান্ধীর জন্মের সাধ-শতবর্ষে প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্রে ১৫০ কিলোমিটার পথে সংকল্প যাত্রার আয়োজন করা হয়েছে। এই সংকল্পযাত্রার উদ্দেশ্য হল সমাজ ও রাষ্ট্র সচেতনতা, স্বচ্ছ, কার্বনের পরিমাণ কমানো এবং প্লাস্টিকমুক্ত ভারত গড়া। এই ভারতবর্ষে সম্প্রীতির প্রয়োজন আছে। সম্প্রীতির পাশাপাশি সংকল্প যাত্রারও প্রয়োজন আছে। সংকল্প হচ্ছে গণতন্ত্র রক্ষা করার সংকল্প।
এদিন থেকে নদীয়া উত্তর সাংগঠনিক জেলার গান্ধী সংকল্প যাত্রা কর্মসূচি শুরু হয়। আমঘাটায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মুকুলবাবু বলেন, এনআরসি নিয়ে আমরা মানুষের কাছে যাব। সমস্ত শরনার্থীদের পুনর্বাসন দেওয়া হবে। আইনে শরনার্থী এবং অনুপ্রবেশকারীদের সংজ্ঞা পরিষ্কার করা আছে। বাংলার মানুষকে এনআরসি নিয়ে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। এসব করে লাভ হবে না। দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বিধানসভায় ক্ষমতায় আসবে। আমঘাটা থেকে নৃসিংহদেবতলা হয়ে ধুবুলিয়া এসে এদিনের যাত্রা শেষ হয়।