কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
রঘুনাথপুরের এসিএমওএইচ ইন্দ্রনীল মিত্র বলেন, ওই গ্রামে ডায়ারিয়ার একটা প্রভাব পড়েছিল বলে জেনেছি। সেখানে মেডিক্যাল টিম পাঠানো হয়েছিল। বর্তমানে গ্রামে আর নতুন করে কোনও মানুষ আক্রান্ত হননি। যাঁরা আক্রান্ত হয়েছিলেন তাঁরা বর্তমানে সুস্থ।
নিতুড়িয়া ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক সুভাষ মাহাত বলেন, গত কয়েকদিনে হাসপাতালে বেশ কয়েকজন ভর্তি হয়েছিলেন। তাঁরা সুস্থ হয়ে যাওয়ায় ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে গ্রামে ডায়ারিয়ার কোনও প্রভাব নেই।
ব্লক স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্ভবত গ্রামের একটি নলকূপ ও পুকুরের জল ব্যবহার করার জন্যই বাসিন্দারা ডায়ারিয়ায় আক্রান্ত হন। বর্তমানে ওই নলকূপটির জল ব্যবহার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পুকুরের জল ব্যবহার না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গত মঙ্গলবার গ্রামে মেডিক্যাল টিম যায়। বর্তমানেও ওই গ্রামের উপর স্বাস্থ্য দপ্তরের নজর রয়েছে। সমস্ত গ্রামে ব্লিচিং ছড়ানো হয়েছে। তবে গ্রামের মানুষ অন্য যে নলকূপের জল খাচ্ছেন, তারও অবস্থা খারাপ। যেহেতু গ্রামে পাইপ লাইনের কোনও সংযোগ নেই, তাই বাধ্য হয়ে নলকূপের জলই পানীয় হিসেবে ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছেন গ্রামের বাসিন্দারা।
স্থানীয় বাসিন্দা বৈদ্যনাথ টুডু, সুখময় হাঁসদা বলেন, গত কয়েকদিন গ্রামের বেশ কয়েকজন বাসিন্দা ডায়ারিয়ায় আক্রান্ত হন। এবিষয়ে স্থানীয় পঞ্চায়েত ও বিধায়ককে জানানো হয়। বিধায়ক পূর্ণচন্দ্র বাউরি বলেন, প্রয়োজন হলে গ্রামে জলের ট্যাঙ্কারের ব্যবস্থা করা হবে।