পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ওই উপভোক্তা ২০১৮-’১৯অর্থবর্ষে পুরসভা থেকে হাউসিং ফর অল প্রকল্পে একটি বাড়ি পান। গত ফেব্রুয়ারি মাসে সেই বাড়ি তৈরির কাজ শুরু করেন ওই ঠিকাদার। সুকান্তবাবু বলেন, কথামতো বাড়ি তৈরির অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকতেই একজনের মাধ্যমে সেই টাকা ঠিকাদারকে দিই। কিন্তু তা সত্ত্বেও ওই ঠিকাদার গড়িমসি করে বাড়ির ছাদ ঢালাইয়ের কাজ শেষ করেন। তিন ধাপে ৫৫, ৭২, ৭২ হাজার টাকা মিলিয়ে মোট ১লক্ষ ৯৯হাজার টাকা লোক মারফত ওই ঠিকাদারকে দিয়েছি। কিন্তু বারবার বলা সত্ত্বেও ছাদ ঢালাইয়ের তিন-চার মাস অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও ওই ঠিকাদার বাড়ির বাকি কাজ শেষ করেননি। ওই উপভোক্তা আরও বলেন, পুরসভার চাপে নিরুপায় হয়ে নিজেই বাড়ির অসমাপ্ত কাজ শুরু করেছি। এখন বাড়ি তৈরির কাজ প্রায় শেষের দিকে। ওই ঠিকাদারকে হিসেব করতে বলেছিলাম। এমতাবস্থায় ওই ঠিকাদার আমাকে টাকা চেয়ে ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেন।
যদিও হুমকি দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন ওই ঠিকাদার বলেন, ওই উপভোক্তার কাছ থেকে দু’টি ধাপে ৫৫ ও ৭২হাজার টাকা পেয়েছি। বাকি টাকা না পাওয়ায় উপভোক্তাকে পুরসভায় ডেকেছিলাম। কিন্তু তিনি আসেননি। বারবার বলা সত্ত্বেও আমার প্রাপ্য টাকা দিচ্ছেন না।