বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
আন্দোলনকারীদের তরফে মনোজ সিং বলেন, বছর খানেক আগে পাতাকোলার এই মিলটি চালু হয়। প্রথমে বাইরে থেকে লোক এনে মালিক কাজ শুরু করেছিলেন। আমরা তার প্রতিবাদ জানানোয় মাস চারেক আগে ঠিকাদারের মাধ্যমে স্থানীয়দের প্রতিদিন ২৩৩ টাকা মজুরিতে কাজ দেওয়া হয়। তারপর থেকে সুষ্ঠুভাবেই কাজ চলছিল। দুর্গাপুজো উপলক্ষে মালিকপক্ষ সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত সবেতনে ছুটির কথা ঘোষণা করেন। সেইমতো আমরা ফের একাদশীর দিন কাজে যোগ দিতে গেলে মালিকপক্ষ আমাদের ঢুকতে বাধা দেয়। মিলের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মী ও আধিকারিকরা জানান, ঠিকাদার বদল হয়েছে। বর্তমানে নতুন ঠিকাদার কাজের দায়িত্ব নিয়েছেন। তাঁর নিযুক্ত কর্মীরা কাজ করবেন। এরপরেই আমরা বকেয়া বেতনের দাবি জানালে মালিকপক্ষ পরিষ্কার জানিয়ে দেয়, তারা ঠিকাদারকে বকেয়া সমস্ত টাকা মিটিয়ে দিয়েছে। এদিন ছাঁটাই হওয়া শ্রমিকরা বহিরাগতদের বাদ দিয়ে অবিলম্বে তাঁদের কাজে বহাল ও বকেয়া মজুরি দেওয়ার দাবিতে আন্দোলনে নামেন।
প্রসঙ্গত, পাতাকোলার ওই মিলটিতে সব মিলিয়ে প্রায় ৪২জন কর্মী রয়েছেন। তারমধ্যে ৩১ জন কর্মীকে মালিকপক্ষ ছাঁটাই করেছে। শ্রমিকদের অভিযোগ প্রসঙ্গে মিলের দায়িত্বে থাকা ম্যানেজার সংবাদ মাধ্যমের কাছে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। অন্যদিকে, মালিক মহেন্দ্র আগরওয়ালকে একাধিকবার ফোন করেও কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি।