গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
কার্প জাতীয় মাছ, নতুন প্রজাতির আমুর, গিফট তেলাপিয়া, ভেনামি চিংড়ি থেকে দেশি মাছচাষে উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়েছে বায়োফ্লক প্রযুক্তি। এই সাফল্যের জন্য রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রীয় মৎস্য গবেষণা সংস্থা বিশেষ স্বীকৃতি দিয়েছে হলদিয়ার মাছচাষিদের। কেন্দ্রীয় মৎস্য গবেষণা সংস্থা ‘ন্যাশনাল ব্যুরো অফ ফিশ জেনেটিক রিসোর্স’-এর(এনবিএফজেআর) বিজ্ঞানী সন্তোষ যাদব সহ সিফার মৎস্য বিজ্ঞানীদের প্রশংসা পেয়েছেন চাষিরা।
হলদিয়া ব্লকের মৎস্য সম্প্রসারণ আধিকারিক সুমনকুমার সাহু বলেন, বাণিজ্যিক মাছচাষে বায়োফ্লক প্রযুক্তি বা পরিবেশবান্ধব জৈব জুস ব্যবহারের ক্ষেত্রে হলদিয়াকে মডেল হিসেবে তুলে ধরার উদ্যোগ নিয়েছে মৎস্য দপ্তর। সেজন্য মৎস্য দপ্তর বায়োফ্লকের জনক ইজরায়েলি বিজ্ঞানী ইয়ান এভনিমেলেচকে হলদিয়ায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে। ওই বিজ্ঞানীর ভারতে আসার খবর পেয়েই আমরা ইমেলে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করি। তিনি ইমেলে চিঠি লিখে জানিয়েছেন, কিছুদিনের মধ্যেই তিনি ভারতে আসছেন। কেরালায় তাঁর কাজ রয়েছে। সেই সময় তিনি হলদিয়া আসতে পারেন। হলদিয়ার মৎস্য দপ্তর থেকে আমন্ত্রণ পেয়ে তিনি খুশি।