কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
প্রসঙ্গত, পুজোর আগে কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে ফুঁসছে ভাগীরথী। বৃষ্টির দাপট কমে গেলেও শান্তিপুরে ভাগীরথীর ভাঙন অব্যাহত। মঙ্গলবার ভোরের পর ফের শুক্রবারও শান্তিপুরের বেলগড়িয়া-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের বিহারিয়া মঠপাড়ায় ব্যাপক নদী ভাঙন হয়। গত মঙ্গলবার সেখানে একটি কালীমন্দির সহ স্নানের ঘাট ভাগীরথীতে তলিয়ে যায়। এদিনও ইটভাটার চিমনি সহ বেশকিছুটা জমি নদীতে তলিয়ে যায়। এখন যা অবস্থা, তাতে মাত্র ১০০ মিটার দূরেই রয়েছে বসতবাড়ি, রয়েছে দুর্গাপুজোর মণ্ডপ। তাই ভাঙনের জেরে পুজোর মুখে আনন্দ ভুলে ভিটেমাটি হারানোর আতঙ্কে ভুগছেন এলাকার মানুষ। তাই গ্রামবাসীরা ক্ষুব্ধ হয়ে এদিন বাঁধ মেরামতের দাবিতে রাস্তা অবরোধ করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা অলক বিশ্বাস বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমাদের এই এলাকায় ভাঙন হচ্ছে। অথচ প্রশাসনের তরফে ভাঙন রোধের জন্য কোনওরকম কাজ করা হয়নি। অপর এক বাসিন্দা গৌরব ভৌমিক বলেন, বিগত ২০০০ সাল থেকে আমরা দেখে আসছি, ভাঙনের পর প্রশাসনকে বলা হলেও কয়েকটা বালির বস্তা ফেলা ছাড়া বিশেষ আর কিছুই করা হয় না। এলাকার বহু চাষি ভাইয়ের জমি ভাগীরথী গ্রাস করেছে। আমরা এর স্থায়ী সমাধান চাই।
এবিষয়ে শান্তিপুরের বিডিও সুমন দেবনাথ বলেন, বিষয়টি শোনার পরই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ভাঙন রোধের জন্য সেচ দপ্তরকে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।