বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
মহালয়ার ভোরে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের চণ্ডীপাঠ কানে এলে এখনও পুরনো স্মৃতিতে ফিরে যান বৃদ্ধাশ্রমের আবাসিকরা। কেনাকাটা, খাওয়া-দাওয়া, ঠাকুর দেখা, হইহুল্লোড় করার সেই রঙিন দিনগুলো আজ ফিকে হয়ে গেলেও পুজোর আগে যেন সেইসব দিনের স্মৃতি জীবন্ত হয়ে ওঠে তাঁদের। এই সময় কারও পরিবারের লোকজন তাঁদের নিয়ে যান। বেশিরভাগের অবশ্য পরিবারের কেউ আসেন না। তাই এবার ওইসকল নিঃসঙ্গ বৃদ্ধবৃদ্ধাদের পুলিসের উদ্যোগে পুজো পরিক্রমা আয়োজন করা হয়।
বৃদ্ধাশ্রমের এক আবাসিক বেলেঘাটার মঞ্জুশ্রী বসু বলেন, অনেক বছর এখানে আছি। পরিবারের কে কোথায় আছে কিছু জানি না। এখন বৃদ্ধাশ্রমের আবাসিকরাই আমার পরিবার। আরও এক আবাসিক সঞ্জয় কুমার দে বলেন, বৃদ্ধাশ্রমের আবাসিকদের কাছে বৃদ্ধাশ্রম পৃথিবীর শেষ প্রান্তের মতো। পৃথিবীর শেষ প্রান্তে বেড়াতে যেতে ভালো লাগে, বসবাস করতে ভালো লাগে না। এদিন বিভিন্ন মণ্ডপে ঠাকুর দেখে দিনটি খুবই আনন্দ করে কাটিয়েছি।