কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ফুটবল খেলতে গিয়ে কোমরে চোট পান বছর বত্রিশের প্রসূন। বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা করিয়েও কোনও ফল হয়নি। তাই বেঙ্গালুরুর একটি হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। পরিবারের লোকজনদের দাবি, ৩১আগস্ট একাই বেঙ্গালুরুর উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন প্রসূন। তাঁর খড়্গপুর থেকে হাওড়া-যশবন্তপুর ট্রেন ধরার কথা ছিল। রাত ১১টা নাগাদ খড়্গপুর স্টেশনে ট্রেনটি আসার কথা ছিল। সেই মতো প্রসূন রাত ৮টায় স্টেশনে যান। রাত ১০টা নাগাদ ট্রেন ধরার আগে পরিবারের লোকজনদের সঙ্গে তাঁর ফোনে কথাও হয়। পরেরদিন থেকে তাঁকে আর মোবাইলে যোগাযোগ করা যায়নি। প্রসূনের দু’টি ফোনই বন্ধ পাওয়া যায়। এরপর ৩আগস্ট প্রসূনের দাদা প্রলয় মাইতি খড়্গপুর স্টেশনে জিআরপির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সেখানে তিনি সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখেন। তাতে দেখা যায়, প্রসূন ৩ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে ট্রেনের এস ফোর কামরায় উঠছেন। জিআরপিতে নিখোঁজ ডায়েরি করেন প্রলয়। পাশাপাশি পটাশপুর থানাতেও নিখোঁজ ডায়েরি করেন তিনি।
প্রসূনের বাবা প্রণব মাইতি বলেন, ছেলে নিখোঁজ হওয়ার পর আমরা বহু জায়গায় ছোটাছুটি করেছি। পুলিস-প্রশাসনের কাছে অনুরোধ, আমার ছেলেকে দ্রুত খুঁজে দিন। প্রসূনের প্রতিবেশী তথা পটাশপুর-১ পঞ্চায়েত সমিতির সহ¬-সভাপতি তাপস মাজি বলেন, আমরা প্রসূনের খোঁজ পাওয়ার জন্য পুলিসের সমস্ত মহলে জানিয়েছি। পটাশপুর থানার ওসি রাজকুমার দেবনাথ বলেন, নিখোঁজ ডায়েরি হয়েছে। আমরা প্রসূনকে খোঁজার জন্য সবরকমের চেষ্টা চালাচ্ছি।