বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
উল্লেখ্য, খানাকুল-২ ব্লকের চিংড়া গ্রাম পঞ্চায়েত তৃণমূলের দখলে রয়েছে। ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান কার্তিক ঈশর। তাঁর স্ত্রী নীলিমা ঈশর ওই পঞ্চায়েতের উপপ্রধান। কার্তিকবাবু বলেন, ২১ জুলাইয়ের সমাবেশে আমরা যাতে অংশ নিতে না পারি সেই কারণে বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। শনিবার সকালে আরামবাগ শহরে ব্যক্তিগত কাজে এসেছিলাম। সকাল ১০টা নাগাদ আমার স্ত্রী পঞ্চায়েত অফিসে যায়। সেই সময় স্ত্রীর সামনেই বিজেপির বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী পঞ্চায়েত অফিসের এক কর্মচারীকে মারধর করে। পরে আমার স্ত্রী ও আরও দুই কর্মীকে মারধর করা হয়। সম্প্রতি সিপিএমের একটা অংশ বিজেপিতে যোগদান করে এরকম অশান্তি পাকাচ্ছে। দলের নির্দেশ অনুযায়ী আমরা সংযত রয়েছি।
ঘটনায় এদিন পুলিস প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয় তৃণমূলের পক্ষ থেকে। পঞ্চায়েত প্রধান অভিযোগ করে বলেন, দুপুরের ঘটনা বিকেল গড়িয়ে গেলেও পুলিস পঞ্চায়েত অফিস থেকে আক্রান্ত তিন কর্মী ও পঞ্চায়েতের উপপ্রধানকে উদ্ধার করতে পারেনি।
এবিষয়ে বিজেপির আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি বিমান ঘোষ বলেন, ওই এলাকায় তৃণমূলের দু’টি গোষ্ঠী রয়েছে। ওই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে এদিন সংঘাত হয়েছে। যার ফলে বেশ কয়েকজন আক্রান্ত হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে বিজেপির কোনও সম্পর্ক নেই। আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলা হচ্ছে।