আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
সুলতানপুরের ওই হাই মাদ্রাসায় দশম শ্রেণী পর্যন্ত পঠনপাঠন হয়। ১০৫০জন ছাত্রছাত্রীর জন্য মোট ৩০জন শিক্ষক রয়েছে। তিনতলা স্কুল ভবনটিতে রয়েছে ২৮টি ক্লাসরুম। একইসঙ্গে বহিরাগত ছাত্রদের জন্য হস্টেলেরও ব্যবস্থা রয়েছে। স্কুলে বিদ্যুৎ থাকলেও অনিয়মিত সরবরাহের অভিযোগ রয়েছে। স্কুল শিক্ষকদের দাবি, খুবই অনুন্নত এলাকা। অধিকাংশ পরিবার দারিদ্রসীমার নীচে বাস করে। বিদ্যুতের সমস্যার জন্য হস্টেলের আবাসিকদের খুবই সমস্যা হয়। ঝড়বৃষ্টি হলে অনেক সময় টানা পাঁচদিন থেকে দশদিন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয় থাকে বলেও অভিযোগ। ছাত্র ও শিক্ষকদের দাবি, তখনই বেশি সমস্যায় পড়তে হয়। সোলার প্যানেল হওয়ায় এই সমস্যা আর থাকবে না।
বিদ্যালয়ের ছাদে ৭৪টি সোলার প্যানেল বসানো হয়েছে। স্কুল ভবনে দশটি ও হস্টেলে ২০টি মোট ৩০টি ব্যাটারি বসানো হয়েছে। এরজন্য খরচ পড়েছে মোট ৩৬লক্ষ ৮৮হাজার টাকা। সমস্ত টাকাই দিয়েছে ইন্ডিয়ান অয়েল। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শেখ মহম্মদ খলিলুর রহমান বলেন, এরপর থেকে স্কুলে আর বিদ্যুতের সমস্যা থাকবে না বলেই মনে করছি। এক দু’মাসের মধ্যে স্কুলের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। দশম শ্রেণীর ছাত্র তথা হস্টেলের আবাসিক সাহিন শেখ বলে, বিদ্যুতের সমস্যায় রাতে পড়তে কষ্ট হতো। সোলার সিস্টেম চালু হওয়ায় পড়াশোনার সুবিধা হবে। এদিন সোলার প্যানেলের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্মীরা হজির ছিলেন।