উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার ভোর ৫টা নাগাদ জোয়ারের সময় দীঘা মোহনা পেরিয়ে শঙ্করপুর বন্দরের দিকে আসছিল ওই ট্রলার। সেই সময় শঙ্করপুর বন্দরে ঢোকার মুখে চম্পাখালের চড়ায় লেগে যায় ট্রলারের নীচের অংশ। এরপর ট্রলারের ভিতরে জল ঢুকে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই ট্রলারের পিছনের অংশ পুরোপুরি জলে ডুবে যায়। সামনের অংশ উপরের দিকে উঠে যায়। ট্রলারে থাকা ১৩জন মৎস্যজীবী কোনওমতে জলে ঝাঁপ দিয়ে সাঁতার কেটে পাড়ে ওঠেন।
ট্রলার মালিক রবীন্দ্র দেওসাউ বলেন, দু’মাসের ব্যান পিরিওডের পর গত ১৫জুন ট্রলার নিয়ে মাছ ধরতে বেরিয়েছিল মৎস্যজীবীরা। প্রায় লক্ষাধিক টাকার পমফ্রেট, ভোলা, চিংড়ি নিয়ে বন্দরে ঢোকার সময় এই দুর্ঘটনা ঘটে। দীঘা ফিশারম্যান ও ফিশ ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস বলেন, ২০১৩ সালে চম্পা খালে আংশিক ড্রেজিং হলেও তারপর আর এই কাজ হয়নি। দীর্ঘদিন ধরে পলি জমার কারণে নাব্যতা কমে গিয়ে এই ঘটনা ঘটছে। অবিলম্বে পলি সরানোর ব্যবস্থা না হলে আগামী দিনে এই ধরনের দুর্ঘটনা আরও বাড়ার সম্ভাবনা প্রবল।