উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গ্রামে বছরভর পাইপ লাইনের মাধ্যমে যে পানীয় জল পাওয়া যায়, তা পরিবার পিছু প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ট কম। গ্রীষ্ম পড়তেই জল তো দূরের কথা গ্রামবাসীরা পাইপ লাইন থেকে হাওয়া পাচ্ছেন বলে অভিযোগ। যতদিন না অবৈধ সংযোগ কেটে ফেলা যায়, ততদিন এই অসুবিধা থাকবেই বলে অভিমত। তাই গ্রামবাসীরা এই অবৈধ সংযোগ কাটার দাবিতে প্রশাসনের সর্বস্তরে আবেদন জানান। তাতে কাজ না হওয়ায় এদিন তাঁরা বাধ্য হয়ে রাস্তা অবরোধ করেন। অবরোধকারী মহিলাদের মধ্যে জ্যোৎস্না মণ্ডল, সরস্বতী মণ্ডল, মাধবী মণ্ডল বলেন, গ্রামে পাইপলাইন আছে তাতে পানীয় জল আসার কথা থাকলেও আসে না। তার প্রধান কারণ জল ট্যাঙ্কে ওঠার আগেই অসাধু কিছু লোক অবৈধ সংযোগের মাধ্যমে সমস্ত জল নিয়ে নিচ্ছে। বর্তমানে বাধ্য হয়ে দূষিত নলকূপ ও কূপের জল খেতে বাধ্য হচ্ছি। তাই জল সঙ্কট মেটাতে ও অবৈধ জল সংযোগ কাটার দাবিতে রাস্তা অবরোধ করতে বাধ্য হয়েছি।
অবরোধকারীদের সঙ্গে পুলিস ও সরবড়ি পঞ্চায়েতের প্রধান দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেন। প্রধান রাখী মণ্ডল বলেন, বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। সাত দিনের মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নিতুড়িয়ার বিডিও অজয় কুমার সামন্ত বলেন, বিষয়টি নিয়ে জেলাশাসকের সঙ্গে কথা হয়েছে। পুলিসের কাছে গ্রামের কোন কোন স্থানে জলের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে তার রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। সেই সব জায়গায় বিকল্প জলের ব্যবস্থার কথা ভাবা হবে। অবৈধ জলের সংযোগ কেটে ফেলার বিষয়ে মহকুমা শাসকের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।
বিষয়টি নিয়ে বিধায়ক বলেন, আমি কলকাতায় আছি। খবর নিয়ে দেখলাম, ট্যাঙ্কে জল ওঠার জন্য যে দু’টি মোটর আছে তা খারাপ হয়েছিল। রবিবার তা সারানো হয়েছে। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।