উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
এনআরএস কাণ্ড নিয়ে তিনি বলেন, চিকিৎসকরা ধর্মঘট করছেন। চিকিৎসা বন্ধ। তাঁদের সুরক্ষা নেই। রাজীব কুমারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী রাস্তায় বসতে পারেন। ডাক্তাররা মার খেয়েছেন, তাঁরা সুরক্ষা চাইছেন, তাঁদের কাছে যেতে চাইছেন না। উনি গিয়ে ধমকি দিতে পারেন। ওঁদের কথা শুনতে পারেন না। এখন আমচা চামচা-বেলচা পাঠাচ্ছেন। উনি অসফল মুখ্যমন্ত্রী। দিলীপবাবু আরও বলেন, এরপর অধ্যাপক, ইঞ্জিনিয়ার, পুলিস সবাই ধর্মঘট করবে। কারণ, কেউ সুখে ও সম্মানে নেই। পেটে খেতে দিতে পারেন না, অপমান করেন। কুকুর ছাগলের মতো ব্যবহার করেন মুখ্যমন্ত্রী। কে তাঁর সঙ্গে থাকবে? কিছু তাঁবেদার চোর দুনীর্তিগ্রস্ত অযোগ্য অফিসার বাংলাকে চালাচ্ছে। যার ফলে বাংলা আস্তে আস্তে ডুবে যাচ্ছে। দিদিকে বলব, আপনার শরীর ও মাথা ঠিক নেই। হরিদ্বারে গিয়ে সাধনা ও তপস্যা করুন।
দিলীপবাবু বলেন, দিদির মন্ত্রীরা এত অত্যাচার ও টাকা লুট করেছেন, যেখানে যাচ্ছেন সেখানেই তাড়া খাচ্ছেন। মানুষের ভয় কেটে গিয়েছে, তাই উচিত শিক্ষা দিচ্ছে। মন্ত্রী-নেতারা কোথায় পালাবে? বিহার এবং ওড়িশাতে বিজেপি রয়েছে। আটকে রেখে দেবে। গরমের সময় গাছে বেঁধে দেবেন। জলও খেতে দেবেন না। তখন বুঝতে পারবে কী মজা। আমাদের সঙ্গে যেমন ব্যবহার করেছেন, তার যোগ্য জবাব হবে। এখনও কিছু কিছু নেতা আমাদের চোখ রাঙাচ্ছে। তাঁদের শুধরে যেতে বলছি, না হলে কপালে খুব কষ্ট রয়েছে।
পুলিস অফিসারদের হুমকি দিয়ে দিলীপবাবু বলেন, কিছু পুলিস অফিসার এখনও চামচাগিরি করছেন। আমাদের লোকেদের কেস দিচ্ছেন, ভয় দেখাচ্ছেন। যাতায়াত ও জামিনে কার কত টাকা খরচ হয়েছে, লিখে রেখে দিন। দিন পাল্টে গেলে যে আইসি এবং ওসি কেস দিয়েছেন, তাঁর কাছ থেকে চাঁদা তুলে সব টাকা মিটিয়ে দেব। তৃণমূলে একজন নেত্রী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তারপর ওয়ারিশ হবে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাও ঠিক হয়ে গিয়েছে। আর কারও জায়গা নেই। এভাবে কংগ্রেস ডুবেছে। এবার তৃণমূল ডুববে। এই পার্টিটাকে আমরা পশ্চিমবঙ্গ থেকে তুলে দেব। ২০২১ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না। তার আগে আবার রোদে দাঁড়িয়ে ভোট দিতে হবে।