উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
এবিষয়ে বিধায়ক বলেন, দল যাকে খুশি সংগঠনের দায়িত্ব দিতে পারে। তার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় দলের একজন নেতার বিরুদ্ধে বিতর্কিত মন্তব্য করাটা ঠিক হয়নি। আমি নিজে এই ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য সতর্ক করেছি।
কাটোয়া বিধানসভার পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব অনুব্রত মণ্ডল পেতে পারেন বলে গুঞ্জন শুরু হতেই রঞ্জিতবাবু সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, আমরা হেরেছি, তাই কাটোয়ার পর্যবেক্ষক পাল্টাবে। তাও মানলাম। কিন্তু আর একজন হেরোকে মানবই না। আরও লেখেন, হেরো কেষ্ট মণ্ডলকে বাদ দিয়ে বীরভূম জেলা তৃণমূলের সভাপতি করা হোক কাজল শেখকে। এছাড়া মহুয়া মৈত্র কৃষ্ণনগর কেন্দ্রে কেষ্ট মণ্ডলকে ঢুকতে দেননি, গিয়ে হাত কাটব, মাথা কাটব এসব আজেবাজে বকবেন বলে!
বিধায়কের ভাইপো সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ধরনের বিতর্কিত মন্তব্য করায় কাটোয়ায় তৃণমূলের কর্মীরা অনেকেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন। তাঁদের বক্তব্য, দলের একজন সিনিয়র নেতার সম্পর্কে এভাবে মন্তব্য করাটা ঠিক কাজ নয়। যদিও এব্যাপারে রঞ্জিতবাবু বলেন, কাটোয়ায় রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় টানা ছ’বারের বিধায়ক। কাটোয়ার মানুষ ওঁকে দেখেই ভোট দেন। সেখানে তাঁর মাথার উপর অন্য একজনকে বসিয়ে দেবে এটা কী করে মেনে নেব। এছাড়া কাটোয়ায় লোকসভা ভোটের ফল খারাপ হয়েছে মানছি। সেক্ষেত্রে দল রবীন্দ্রনাথবাবুর উপরেই দায়িত্ব দিলে আবার হারানো ভোট পুনরুদ্ধার করা যাবে।
যদিও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কাটোয়ার কয়েকজন তৃণমূল নেতা বলেন, রঞ্জিত চট্টোপাধ্যায় একজন ব্যবসায়ী বলেই আমরা চিনি। ওঁকে তৃণমূলের কোনও পদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে কোনওদিন শুনিনি। তাহলে তিনি দলের সাংগঠনিক বিষয় নিয়ে কেন মন্তব্য করছেন বুঝতে পারছি না। ওঁর প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া উচিত।