কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
হাসপাতাল সুপার কৃষ্ণেন্দু মুখোপাধ্যায় বলেন, এদিন সকালে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে ফিরিয়ে দেওয়া তিনজন রোগী এই হাসপাতালে এসেছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাপে কামড়ানো রোগী অজিত মিশ্র খুবই আশঙ্কাজনক অবস্থায় ছিলেন। আমরা দ্রুত তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্থা করি। দুপুরের দিক থেকে তিনি অনেকটাই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। সুপার বলেন, এদিন আন্দোলনের কোনও প্রভাব এই হাসপাতালে পড়েনি। এখানে প্রতিদিনের মতো এদিনও চিকিৎসা পরিষেবা স্বভাবিক ছিল। হাসপাতালের সমস্ত আউটডোর বিভাগ খোলা ছিল। রোগীরা এসেছেন। চিকিৎসা পেয়েছেন। ডাক্তারবাবুরাও সকাল থেকে পরিষেবা দিয়েছেন।
এদিনের আন্দোলনের কোনও প্রভাব পড়েনি ডেবরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালেও। তবে এখানে আউটডোর খোলা থাকলেও নামমাত্র রোগী আসেন। হাসপাতাল বন্ধ থাকবে, এই খবরে রোগীরা আউটডোরে আসেননি বলে মনে করা হচ্ছে। বিএমওএইচ আরিফ হাসান বলেন, প্রতিদিনকার মতো এদিনও নির্দিষ্ট সময়ে হাসপাতালের নাক-কান-গলা, দন্ত ও জেনারেল বিভাগের আউটডোর খোলা হয়। ডাক্তাররাও ছিলেন। কিন্তু রোগী সেভাবে আসেননি। তিনি বলেন, প্রতিদিন যে সংখ্যক রোগী আসেন, সেই তুলনায় এদিন খুবই কম রোগী এসেছিলেন। মাত্র ২০ থেকে ২৫জন রোগী এদিন আউটডোরে টিকিট কাটেন। সম্ভবত হাসপাতাল বন্ধ থাকবে এই খবরে রোগীরা হাসপাতালমুখো হননি।
সবং গ্রামীণ হাসপাতালেও এদিন আউটডোর খোলা ছিল। প্রতিদিনকার মতো রোগীও আসেন। চিকিৎসাও করা হয়। কাউকে ফিরে যেতে হয়নি। তবে অন্যদিনের চেয়ে এদিন রোগীর সংখ্যাটা ছিল একটু কম। পঞ্চায়েত সমিতির স্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ মাধব পাত্র বলেন, এদিন চিকিৎসা পারিষেবা স্বাভাবিক ছিল।