কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে পঞ্চায়েত সমিতির ২৫টি আসনের মধ্যে ১৩টি বিজেপি ও ১২টি আসনে তৃণমূল কংগ্রেস জয়ী হয়। তবে তারপর থেকে দু’বার সমিতি গঠনের বিজ্ঞপ্তি জারি হলেও আইন শৃঙ্খলাজনিত কারণে শেষ মুহূর্তে তা বাতিল হয়ে যায়। অবশেষে আদালতের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। সেই মতো আদালতের নির্দেশে আজ, সোমবার পঞ্চায়েত সমিতি গঠনের দিন ধার্য হয়েছিল। কিন্তু, ফের তা স্থগিত হয়ে গেল। ইতিমধ্যে তৃণমূল ছেড়ে দু’জন সদস্য বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় বিজেপির সদস্য সংখ্যা বেড়ে ১৫ জন হয়েছে। তৃণমূলের ১০জন সদস্য রয়েছেন। তাই স্বাভাবিক ভাবেই বিজেপির সমিতি গঠন শুধু সময়ের অপেক্ষা বলে মনে করা হয়েছিল। কিন্তু, এদিনের পর ফের তা পিছিয়ে গেল।
এবিষয়ে বিজেপির জেলা সভাপতি সমিত দাস বলেন, ওরা পঞ্চায়েত সমিতি গঠন ঘোষণা করেও বারবার পিছিয়ে দেয়। আদালতের রায়ে আবার সমিতি গঠনের দিন ধার্য হলেও শেষ মুহূর্তে ফের তা স্থগিত করে দেওয়া হল। তৃণমূলের গণতন্ত্রে প্রতি কোনও আস্থা নেই। তাই বারবার প্রশাসনকে ব্যবহার করে অগণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সমিতি গঠন আটকে দিচ্ছে। আমরা আবার আদালতে যাব। একই সঙ্গে আজ কেশিয়াড়িতে অবরোধ আন্দোলন কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছে।
এবিষয়ে তৃণমূলের জেলা সভাপতি অজিত মাইতি বলেন, বোর্ড গঠনের দিন ঠিক করা বা স্থগিত রাখাটা প্রশাসনের বিষয়। প্রশাসন মনে করেছে, তাই স্থগিত করেছেন। আমরাও আইনের পথে যাওয়ার কথা ভাবছি।