বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
পিংলা করকাই কমলেশ্বরী মন্দির থেকে আসা অমল দাস নামে এক ভক্ত বলেন, আমি প্রায় ১২ বছর ধরেই আসছি। প্রথম প্রথম মাটির ভাঁড় নিয়ে জল তুলে নিয়ে যেতাম। কিন্তু প্রায় সময়ই তা ফেটে যায়। অথবা কিছুটা দূরে যাওয়ার পর ভাঁড়ের তলা খুলে যেত। চীনা ভাঁড়ে এই সমস্যা নেই। এছাড়াও অনেক হাল্কা হয়।
গোপা ভট্টাচার্য বলেন, প্রতি বছরের মতো এবছরও জল তুলে নিয়ে যাব রূপনারায়ণ থেকে। প্রায় ৫০ কিলোমিটার খালি পায়ে হেঁটে পৌঁছাব পশ্চিম মেদিনীপুরের কমলেশ্বরী মন্দিরে। সব ভক্ত নিজের নিজের বাঁক সাজাতে ভালোবাসেন। কেউ খালি বাঁক নিয়ে যান না। চীনা ত্রিশুল, সাপ, শিব, ফুলের মালা দিয়ে সাজিয়ে বাঁককে সুদৃশ্য করে তুলি। এরপর বর্গভীমা মন্দিরে পুজো দিয়ে রূপনারায়ণ নদের পাড়ে যাই। জলে ডুব দেওয়ার পর গঙ্গা পুজো করে জল তুলে নিয়ে চলি মন্দিরের উদ্দেশে।