বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২০১৮ সালের মার্চ মাসে নবনির্মিত সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে একটি সংস্থার তরফে ওয়ার্ড বয়, ওয়ার্ড গার্ল, হাউস কিপিং, সিকিউরিটি প্রভৃতি বিভাগে কর্মী নিয়োগ করা হয়। বর্তমানে এরকম প্রায় ৬০-৭০জন কর্মী রয়েছেন। এদিনের বিক্ষোভের জেরে হাসপাতালে পরিষেবায় সাময়িক ব্যাঘাত ঘটে।
সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে কর্মরত মৌসুমি দত্ত, কাকলি সামন্ত বলেন, আমরা প্রত্যেকেই গরিব পরিবারের। বেতনের খামখেয়ালিপনার জন্য চরম অসুবিধায় পড়ছি। যে সংস্থার নিয়ন্ত্রণে রয়েছি, তারা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছে বলে হঠাৎ আমাদের জানিয়েছে। অন্যদিকে, হাসপাতালও বেতনের দায়িত্ব নিচ্ছে না। ফলে গত দেড় মাস আমাদের পারিশ্রমিক পাওয়া যাবে না। এই ঘটনার প্রতিবাদেই আমরা অবস্থান বিক্ষোভে বসি।
হাসপাতালের সুপার অবশ্য সংশ্লিষ্ট সংস্থার সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের কাজ ছেড়ে দেওয়া নিয়ে বলেন, আমাদের কাছে এব্যাপারে কোনও চিঠি আসেনি। তবু হাসপাতালের তরফে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তারা বলেছে, বেতন দিয়ে দেওয়া হবে।
এদিন অবস্থান বিক্ষোভ তুলে নেওয়ার পর কর্মীরা সুপারের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন। সেই বৈঠক প্রসঙ্গে আরএক কর্মী শেখ সোহেল আলি বলেন, সুপার স্বাস্থ্য ভবনে জানাবেন বলেছেন। তবে যতদিন পর্যন্ত সমস্যার সমাধান না হয় ততদিন পর্যন্ত হাসপাতালের পরিষেবা চালু রেখে অন্য কর্মী নিয়ে বিক্ষোভ দেখাব।