উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
সংবাদদাতা, কাঁথি: ক্রমাগত লোডশেডিং, লো-ভোল্টেজের প্রতিবাদে এবং বিদ্যুৎ সমস্যার নিরসনের দাবিতে সোমবার কাঁথির মুকুন্দপুরে কাঁথি-রসুলপুর সড়কে অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালেন মুকুন্দপুর সহ আশপাশের কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দারা। লোকসভা ভোটের মুখে এই অবরোধের ঘটনায় কিছুটা অস্বস্তিতে পড়েন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং পুলিস-প্রশাসন। এদিন সকাল ৯টা থেকে রাস্তায় রীতিমতো বেঞ্চ ফেলে অবরোধ শুরু করেন কয়েকশো বাসিন্দা। অবরোধের জেরে রাস্তার দু’দিকে প্রচুর গাড়ি দাঁড়িয়ে পড়ায় যান চলাচল ব্যাহত হয়। খবর পেয়ে অবরোধস্থলে আসে কাঁথি থানার পুলিস। পুলিস আন্দোলনকারীদের বুঝিয়েও অবরোধ তুলতে পারেনি। আন্দোলনকারীরা দাবি করেন, বিদ্যুৎ সরবরাহ দপ্তরের আধিকারিকদের এসে সমস্যা সমাধানের বিষয়ে আশ্বাস দিতে হবে। এনিয়ে উত্তেজনার পারদ বাড়তে থাকে। খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট দেশপ্রাণ পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি তরুণ জানা, বিডিও মনোজ মল্লিক ও এলাকার জনপ্রতিনিধিরা ঘটনাস্থলে আসেন। খুব শীঘ্রই বিদ্যুৎ দপ্তরের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেওয়ার পর অবরোধ তুলে নেওয়া হয়। দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ ওঠে।
বাসিন্দারা বলেন, প্রায়ই লোডশেডিং ও লো-ভোল্টেজ চলছে। দীর্ঘ ছ’মাস ধরে এই পরিস্থিতি চলছে। একদিকে গরম পড়েছে। অন্যদিকে ক্রমাগত বিদ্যুতের সমস্যা দেখা দিয়েছে। তার উপর বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে পানীয় জলের পাম্পও ঠিকঠাক চলছে না। এলাকায় পানীয় জলের সঙ্কট তৈরি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
শুধু তাই নয়, সামান্য ঝড়বৃষ্টি হলেই বিদ্যুৎ চলে যায়। তারপর তিন-চারদিন বিদ্যুৎ আসেই না। দপ্তরকে জানানো হলেও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় না বলে জানান আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া গোপাল কর। বাসিন্দারা বলেন, বারবার জানিয়েও কোনও ফল না হওয়ায় এই আন্দোলন। মুকুন্দপুর ফিডার লাইনটি কাঁথির সঙ্গে যুক্ত থাকায় সমস্যা হচ্ছে। সেই লাইনটি দেশপ্রাণ ব্লকের কুলতলিয়া ফিডারের সঙ্গে যুক্ত করলে সমস্যা মিটবে। আগামী দিনে এই পরিস্থিতির উন্নতি না হলে ফের বড়সড় আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দেন আন্দোলনকারীরা।
দেশপ্রাণ পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি তরুণ জানা বলেন, এলাকায় বিদ্যুতের সমস্যা রয়েছে, একথা ঠিক। তাছাড়া পর পর দু’বার ঝড়¬-বৃষ্টির কারণে কিছু সমস্যা হয়েছিল। আগামী দিনে যাতে এই ধরনের ঘটনা না ঘটে, তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিডিও বলেন, আমরা গিয়ে অবরোধ তোলার ব্যবস্থা করি। সমস্যা নিরসনে বিদ্যুৎ সরবরাহ দপ্তরের আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠকে বসব। খুব শীঘ্রই সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
বাসিন্দারা বলেন, প্রায়ই লোডশেডিং ও লো-ভোল্টেজ চলছে। দীর্ঘ ছ’মাস ধরে এই পরিস্থিতি চলছে। একদিকে গরম পড়েছে। অন্যদিকে ক্রমাগত বিদ্যুতের সমস্যা দেখা দিয়েছে। তার উপর বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে পানীয় জলের পাম্পও ঠিকঠাক চলছে না। এলাকায় পানীয় জলের সঙ্কট তৈরি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
শুধু তাই নয়, সামান্য ঝড়বৃষ্টি হলেই বিদ্যুৎ চলে যায়। তারপর তিন-চারদিন বিদ্যুৎ আসেই না। দপ্তরকে জানানো হলেও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় না বলে জানান আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া গোপাল কর। বাসিন্দারা বলেন, বারবার জানিয়েও কোনও ফল না হওয়ায় এই আন্দোলন। মুকুন্দপুর ফিডার লাইনটি কাঁথির সঙ্গে যুক্ত থাকায় সমস্যা হচ্ছে। সেই লাইনটি দেশপ্রাণ ব্লকের কুলতলিয়া ফিডারের সঙ্গে যুক্ত করলে সমস্যা মিটবে। আগামী দিনে এই পরিস্থিতির উন্নতি না হলে ফের বড়সড় আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দেন আন্দোলনকারীরা।
দেশপ্রাণ পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি তরুণ জানা বলেন, এলাকায় বিদ্যুতের সমস্যা রয়েছে, একথা ঠিক। তাছাড়া পর পর দু’বার ঝড়¬-বৃষ্টির কারণে কিছু সমস্যা হয়েছিল। আগামী দিনে যাতে এই ধরনের ঘটনা না ঘটে, তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিডিও বলেন, আমরা গিয়ে অবরোধ তোলার ব্যবস্থা করি। সমস্যা নিরসনে বিদ্যুৎ সরবরাহ দপ্তরের আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠকে বসব। খুব শীঘ্রই সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
