বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
নারায়ণপুর অঞ্চলের তৃণমূল নেতা মিঠু শা বলেন, আমাদের প্রার্থী মহুয়া মৈত্র করিমপুর বিধানসভায় প্রার্থী হওয়ার পরেই জগন্নাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে কর্মীদের সঙ্গে পরিচয় করার সময় জানান এখানে আমি জিততে এসেছি। তার কিছুদিনের মধ্যে দিল্লি থেকে বেশ কয়েকজন যুবক ল্যাপটপ, কম্পিউটার নিয়ে অফিস খুলে বসে পড়েন। তাঁরা গত বেশ কয়েকটি নির্বাচনে বুথ ধরে ধরে হিসাব দেখেন। সেই ভোটের হিসাব দেখে তিনি ভোটের প্রচার কীভাবে হবে সেই দিক নির্দেশ দেন। আমাদের আশা এবার লোকসভা নির্বাচনেও একইভাবে উনি বুথ ধরে আমাদের কীভাবে প্রচার করতে হবে তার নির্দেশ দেবেন। উনি এলে আমরা ওনার সঙ্গে আলোচনা করে ভোটের প্রচারের দিক নির্দেশ পাব। এখন আমরা দেওয়াল লিখন ও বুথভিত্তিক সভা করে আমাদের প্রার্থীকে জেতানোর জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছি। একই কথা বলেন চাঁদেরঘাটের তুহিন মণ্ডল। তিনি বলেন, মহুয়াদেবী কৃষ্ণনগর কেন্দ্র থেকে জিতলে সংসদে বাংলার জন্য কথা বলতে পারবেন। আমাদের এই কেন্দ্রে উন্নয়নের জোয়ার নিয়ে আসবেন। পলাশীপাড়ার সিদ্ধার্থ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আমি তৃণমূল সমর্থক। মহুয়াদেবী প্রার্থী হওয়ায় আমরা খুশি। তিনি যেমন আবেগি বক্তব্য রাখতে পারেন তেমন আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারেও সমান পারদর্শী। তাঁকে জেতানোর জন্য আমরা ঝাঁপিয়ে পড়েছি।