বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
ইমরান এলাকার ডুরিয়া হাইস্কুলের প্রাক্তন ছাত্র ছিল। বর্তমানে সে কেরলে রাজমিস্ত্রির কাজ করত। দিন কয়েক হল বাড়ি ফিরেছে। এদিন গ্রামেরই বাসিন্দা নয়ন শেখকে বাইকের পিছনে বসিয়ে স্কুলে যায় ইমরান। নয়ন ওই স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্র। দুপুরে স্কুলে খিচুরি খেয়ে তারা বাড়ি ফিরছিল। বাইক চালাচ্ছিল ইমরান। গ্রাম ঢোকার মুখে রাস্তার বাঁক ঘুরতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি ইলেক্ট্রিক পোলে ধাক্কা মারে বাইকটি। হেলমেট না থাকায় মাথায় চোট পান ইমরান। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা রক্তাক্ত অবস্থায় নয়নকে উদ্ধার করে প্রথমে মুরারই ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করে। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। চিকিৎসক জানিয়েছেন, তার অবস্থাও সঙ্কটজনক। এই ঘটনায় রাস্তায় পুলিসের নজরদারি নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠেছে। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ নিয়ে প্রচার করা হলেও পুলিসের তেমন নজারদারি নেই। তাই নাবালকরাও বাইক নিয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়ছে। এব্যাপারে প্রশাসনকে আরও কঠোর হওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। রামপুরহাট এসডিপিও সৌমজিৎ বরুয়া বলেন, সেভ ড্রাইভ, সেফ লাইফ কর্মসূচি সর্বত্র পালন করে বাইক চালক থেকে সাধারণ মানুষদের সচেতন করা হচ্ছে। হেলমেটহীন বাইক চালকদের জরিমানাও করা হচ্ছে।