পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন শহরের বকুলতলা এলাকার এক স্টেশনারি দোকানদার অসীম সেন দুপুর আড়াইটে নাগাদ দোকান বন্ধ করার সময় একজন যুবক এসে ৫০-৬০ টাকার জিনিসপত্র কেনে। সে অসীমবাবুকে দু’হাজার টাকার নোট দেয়। অসীমবাবু ক্যাশবাক্স খুলতেই পরক্ষণেই ওই যুবক বলে টাকা ভাঙাতে হবে না। আমি বাজার থেকে আরও কিছু জিনিস কিনে টাকা দিয়ে যাচ্ছি। এরপর নোটটি ফেরত নিয়ে চলে যায়। মিনিট পাঁচেক পর আরএক যুবক এসে ১৫০ টাকার জিনিসপত্র কেনে। সে ১০টাকার কতগুলি নোট দিয়ে চলে যায়। অসীমবাবু টাকা গোনার সময় দেখেন তাতে মোট ১৩০টাকা আছে। তিনি দ্রুত দোকান থেকে বেরিয়ে কিছুটা দূরেই ওই যুবককে ধরে টাকা কম থাকার কথা জানান। বাকি ২০টাকা দিতে ওই যুবক কিছুটা সময় নেয়। টাকা নিয়ে অসীমবাবু দোকানে ফিরে এসে ক্যাশবাক্স খুলে দেখেন, তাতে থাকা ১৫ হাজার টাকা উধাও।
অসীমবাবু বলেন, খদ্দের সেজে আসা দু’জন যুবকই লুটের ঘটনায় জড়িত বলে মনে হচ্ছে। প্রথমজন ক্যাশবাক্সে টাকা আছে কিনা যাচাই করেছে। দ্বিতীয় যুবক এসে ইচ্ছাকৃতভাবে টাকা কম দিয়ে তার পিছনে আমাকে যেতে বাধ্য করে। সেই সময় অন্যজন দোকানে ঢুকে সব টাকা লুট করে নিয়েছে।
পাশের এক দোকানদার খোকা বসু বলেন, সরস্বতী পুজোয় আমরা একটু সজাগ থাকি। ওই সময় আমরা সকলে দোকান বন্ধ করে বাড়ি চলে গিয়েছিলাম। এমন ঘটনা ঘটবে তা কখনও ভাবিনি। আমাদের আরও সতর্ক হতে হবে।