পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
লোকসভা ভোট নিয়ে রাজ্যে ইতিমধ্যে আসরে নেমে পড়েছে বামফ্রন্ট, তৃণমূল ও বিজেপি। কেউ এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে রাজি নয়। সিউড়িতে শ্রমিক মেলা উদ্বোধনের সরকারি অনুষ্ঠান মঞ্চকেও তাই রাজনৈতিক প্রচারের জন্য ব্যবহার করলেন মন্ত্রী। বিধান রায়ের থেকেও মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এগিয়ে রাখলেন মলয় ঘটক। সেইসঙ্গে বাম আমলে রাজ্যের অব্যবস্থা ও মোদির বিজেপি সরকারের সময়ে বেকারত্বকে প্রচারের আলোয় আনলেন। এদিন তিনি বলেন, বিধানচন্দ্র রায়কে আমরা শ্রদ্ধা করি। কিন্তু, তাঁকেও এত লক্ষ কোটি টাকা দেনা নিয়ে চলতে হয়নি। তাই বিধানচন্দ্র রায় বাংলার রূপকার হলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার নব রূপকার। তিনি বলেন, বাম আমলে শ্রম দপ্তর ছিল বলে সাধারণ মানুষ জানতই না। অথচ এখন বিপুল সংখ্যক শ্রমিক এই দপ্তরের মাধ্যমে অনুদান পায়। দু’দিনের এই মেলায় ১ কোটি ২২ লক্ষ টাকা অনুদান দেওয়া হবে।
বামেদের পাশাপাশি তিনি বিজেপির কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা করতে গিয়ে বলেন, রাজ্যে বহু কেন্দ্রীয় সরকারে অধীনে থাকা কারখানায় তালা পড়েছে। রূপানারায়ণপুরের হিন্দুস্থান কেবলস, ইসিএলের একাধিক খনি মোদি জামানায় বন্ধ হয়েছে। কর্মসংস্থান ও কালো টাকা ফিরিয়ে না আনার প্রসঙ্গেও তিনি সরব হন। পাশাপাশি এদিন রাজ্য সরকারের নানা প্রকল্প শ্রমিকদের সামনে তুলে ধরেন কৃষিমন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনিও কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনায় সরব হন।