পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
পুলিস সুপার অলক রাজোরিয়া বলেন, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে এই অভিযান চালানো হয়। ওই ফার্নিচারের কারখানা থেকে কিছু অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম পাওয়া গিয়েছে। আগ্নেয়াস্ত্রও উদ্ধার করা হয়েছে। ধৃতকে পুলিস হেফাজতে নিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করা হবে। মূলত সে কোথায় কোথায় অস্ত্র সরবরাহ করেছে, তার সঙ্গে কোনও আন্তঃ রাজ্য চক্রের যোগ আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে। তাকে জেরা করে সরবরাহ করা অস্ত্র উদ্ধার করতে চাই। সেই বিষয়ে জোর দেওয়া হবে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, খড়কুশমায় ওই ফার্নিচার তৈরির কারখানার আড়ালে অস্ত্র তৈরি হচ্ছে বলে বিশেষ সূত্রে খবর আসে। সেইমতো ওই রাতে কারখানায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে গিয়ে পুলিসের চক্ষু চড়কগাছ হওয়ার জোগাড় হয়। সেখানে অস্ত্র তৈরির সমস্ত রকম সরঞ্জাম মজুত রয়েছে। ফার্নিচার তৈরির আড়ালে সেখানে নানা রকম আগ্নেয়াস্ত্র তৈরি হতো। পুলিস সেখান থেকে একটি ছোট দেশি ও একটি বড় দোনলা বন্দুক উদ্ধার করে। তবে, কবে থেকে এই কারখানা চলছে তা এখনও জানতে পারেনি পুলিস।
প্রাথমিকভাবে পুলিস জেনেছে, বেশ কিছুদিন ধরে এই কারখানয় অস্ত্র তৈরি হচ্ছে। এখান থেকে কোথায় কোথায় অস্ত্র সরবরাহ করা হয়েছে সেটাই এখন পুলিসকে ভাবিয়ে তুলেছে। সেই সব অস্ত্রের হদিশ পাওয়া এখন পুলিসের কাছে সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর পিছনে কোনও আন্তঃরাজ্য চক্রের যোগ রয়েছে বলে পুলিসের অনুমান। ধৃতকে জেরা করলে অনেক তথ্য পাওয়া যাবে বলে পুলিসের আশা। ধৃতের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইন সহ বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা করা হয়েছে। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।