পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, মারধরের একটা অভিযোগ হয়েছে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি বলরাম মান্না বলেন, গ্রামের মানুষের সঙ্গে জয়ন্তবাবুদের একটা বিরোধ হয়েছে। তবে চাষের জল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, এরকম কোনও খবর আমার জানা নেই।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, একটি জমি দিয়ে রাস্তা নিয়ে যাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে এর আগেও বিরোধ দেখা দিয়েছিল। এনিয়ে আদালতে মামলাও হয়। বৃহস্পতিবার সকালে জয়ন্তবাবুরা রাস্তার ধারে তুলে দেওয়া মাটি নিয়ে জমি সমতল করছিলেন। তাঁর দাবি, আদালতের নির্দেশেই এই কাজ করা হচ্ছিল। তিনি বলেন, ওই সময় পঞ্চায়েত প্রধান সহ তৃণমূলের নেতারা লোকজন নিয়ে এসে কাজে বাধা দেন। এনিয়ে দু’পক্ষে বচসাও বাধে। খবর পেয়ে পুলিস এলে তাঁদের হস্তক্ষেপে সেই সময় পরিস্থিতি শান্ত হয়। কিন্তু পুলিস চলে যাওয়ার পর ওঁরা আমাদের উপর চড়াও হয়ে মারধর শুরু করে দেন। মাটিতে ফেলে মারধর করা হয়। আমরা কয়েকজন ডেবরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাও করাই। সন্ধ্যায় থানায় অভিযোগও দায়ের করা হয়েছে।
জয়ন্তবাবু বলেন, শুক্রবার সকালে চাষের জল বন্ধ করে দেওয়া হয়। যেখান থেকে জল দেওয়া হতো, সেখান থেকে এসে বলে যায়, আর জল দেওয়া যাবে না। বলরামবাবু বলেন, ওখানে প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ সড়ক যোজনায় রাস্তা তৈরি হচ্ছে। তাঁর অনুমতি নিয়েই সেখানে মাটি ফেলা হয়েছিল। অভিযোগ পেয়েছি, তিনি মাটি সরিয়ে জমি সমতল করা শুরু করেন। বৃহস্পতিবার সকালে বাসিন্দাদের সঙ্গে তাঁর এনিয়ে বচসা বাধে। এখানে তৃণমূলের কোনও বিষয় নেই। একটা গণ্ডগোল হচ্ছে শুনে আমি থামিয়ে দিতে গিয়েছিলাম। পরে দেখলাম, উনি আমার ও অনেকের নামে থানায় অভিযোগ করেছেন। তবে চাষের জল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে আমার কিছু জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে।