পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
বিষ্ণুপুরের অ্যাসিস্ট্যান্ট স্কুল ইন্সপেক্টর সঞ্জীব দাস চক্রবর্তী বলেন, গতবছরের তুলনায় মহকুমায় এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে। গত কয়েকবছর ধরে প্রায় প্রতিবছরই পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়লেও এবার তা কমেছে। তবে এর সঠিক কারণ এখনও জানা যায়নি। বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান চালানো হবে।
দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, এবার বিষ্ণুপুর মহকুমার মোট ৩৫টি কেন্দ্রে রেগুলার, সিসি ও কম্পার্মেন্টাল মিলিয়ে ১৩হাজার ৮৭৩জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেবে। তার জন্য শিক্ষাদপ্তরে জোর প্রস্তুতি চলছে। ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পুলিস ও প্রশাসনকে নিয়ে জেলা স্তরে সমন্বয় বৈঠক হয়েছে। ৩০টি মূল ও ৫টি উপকেন্দ্রে প্রতিটি রুমে দু’জন করে ইনভিজিলেটর ও একজন করে মোবাইল চেকার ঠিক করা হয়েছে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে পর্যাপ্ত ইনভিজিলেটর না পাওয়ায় পার্শ্ববর্তী স্কুল থেকে নিযুক্ত করা হবে।
অন্যান্যবার একটি প্যাকেটে ৫০টি করে প্রশ্নপত্র থাকত। এবার তা কমিয়ে ১০টি করা হয়েছে। উত্তরবঙ্গের স্কুলে প্রশ্ন ফাঁসকাণ্ড থেকে শিক্ষা নিয়ে বড় প্যাকেটের পরিবর্তে এবার ছোট ছোট প্যাকেটে প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হবে। আর তা কোনওমতেই পরীক্ষার হলে যাওয়ার আগে খোলা যাবে না। একবারে পরীক্ষার হলে পরীক্ষার্থীদের সামনে তা খোলার ব্যাপারে কড়া নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।
দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ১২ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হবে। এবার মহকুমার বালসি হাইস্কুলে ৫৬১জন, বাঁকিশোলে ৬১১জন, বেলুটে ৫৯৬জন, পাত্রসায়রে ৪৫৬জন, বিষ্ণুপুর-এ ৩৩৬জন, বিষ্ণুপুর-এ ওয়ানে ৩০১জন, বিষ্ণুপুর-বি তে ৩২৯জন, বিষ্ণুপুর-বি ওয়ানে ৫৮৯জন, মড়ারে ২৮১জন, জয়কৃষ্ণপুরে ৩১১জন, রাধানগরে ৪৪৬জন, ভড়ায় ৩৩৩জন, ডেওপাড়ায় ৫৬২জন, মির্জাপুরে ৬৫৫জন, কঙ্কেশ্বরীতে ৩২৪জন, গোপীনাথপুরে ৫১৬জন, রামডিহায় ২৫১জন, লোগোয় ৩৬৫জন, বৈতলে ৩৪৯জন, হেতিয়ায় ৩৮৫জন, কুচিয়াকোলে ২৭৬জন, রাজগ্রামে ৩১৫জন, মাগুরায় ২২৯জন, চ্যাংডোবায় ৩৯৮জন, ইন্দাসে ৩২০জন, রাজখামারে ৫৭৫জন, বহল্লপুরে ৩০৯জন, আকুইয়ে ৩২২জন, শান্তাশ্রমে ২৯৮জন, সোনামুখী-এ ৪৬২জন, সোনামুখী-এ ওয়ানে ৫১৮জন, সোনামুখী-বি ৪৩৭জন, সোনামুখী-বি ওয়ানে ২৫৩জন, সোনামুখী-সি ৩৫৫জন, সোনামুখী-সি ওয়ানে ২৫৪জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেবে।