বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
স্থানীয় ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, কালনা থানার বৈদ্যপুর এলাকায় বৈদ্যপুর বিকাশ ভারতী প্রতিবন্ধী কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে। সঙ্গে রয়েছে আবাসিক হোম। হোমে মূক বধির ছাত্রছাত্রীরা থাকে। বৃহস্পতিবার বিকেল পৌনে ৫টা নাগাদ হোমের একটি ঘরে দুই মূক বধির ছাত্রীকে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ঝুলতে দেখে অন্যান্য আবাসিকরা। খবর পেয়ে কর্মীরা দ্রুত তাদের নামিয়ে ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যায়। ছাত্রীরা কেন আত্মহত্যার চেষ্টা করল, এনিয়ে হোমের মেন্টর কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি। এর আগেও এই হোম থেকে ছাত্র পালানোর ঘটনা ঘটে। স্থানীয় বাসিন্দারা হোমের গাফিলতিকেই এনিয়ে দায়ী করছেন। ঘটনার খবর পেয়ে হাসপাতালে আসেন কালনা-২ বিডিও মিলন দেবগড়িয়া। তিনি অবশ্য এসম্পর্কে কিছু বলতে চাননি।
হোমের মেন্টর লিপিকা চট্টোপাধ্যায় বলেন, ওরা দু’জন খুবই ভালো বন্ধু। এদিন ওরা স্কুল থেকে এসে নিজেদের ঘরে চলে যায়। পৌনে ৫টা নাগাদ অন্যান্য আবাসিকরা আমাদের ঘটনার কথা জানালে আমরা দ্রুত ওদের নামিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাই। কেন ওরা এমন করল, আমরা বুঝে উঠতে পারছি না।
এবিষয়ে মহকুমা শাসক নীতেশ ঢালি বলেন, হোমে দু’জন অসুস্থ হওয়ার খবর পেয়েছি। একজনকে কলকাতায় রেফার করা হয়েছে। একজন কালনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে।