বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কলিগ্রাম হাটতলা থেকে টুবগ্রাম পর্যন্ত পুরনো রাস্তাটিকে বাংলা সড়ক যোজনায় চওড়া করা হচ্ছে। সেজন্য ৫-৬ ফুট জমি নেওয়া হচ্ছে। অভিযোগ, জমি নেওয়ার ব্যাপারে চাষিদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়নি। দো-ফসলি জমি জোর করে নেওয়ায় ক্ষোভ ছড়িয়েছে এলাকার চাষিদের মধ্যে। জেলাশাসককে লেখা চিঠিতে চাষিরা জানিয়েছেন, ১৯৭৪সালে রাস্তা তৈরির জন্য বিনামূল্যে জমি দিয়েছিলেন তাঁরা। এখন ফের রাস্তা তৈরির জন্য ৫-৬ ফুট কৃষিজমি জোর করে দখল করা হয়েছে। তাঁদের সম্মতি ছাড়াই সেই জমি ভরাট করে রাস্তা তৈরি করা হচ্ছে। এনিয়ে প্রতিবাদ করলে মারধর করা হচ্ছে তাঁদের। এমনকী, সেচনালা বন্ধ করে ফসলের ক্ষতি করা হচ্ছে। এলাকার চাষি দীনবন্ধু ঘোষ, কালীপদ ঘোষ, বংশী ঘোষ বলেন, জমি নেওয়ার আগে কোনও আলোচনাই করা হয়নি। জোর করে দো-ফসলি জমি নেওয়া হচ্ছে। সর্ষের জমির ক্ষতি করে সেখান থেকে মাটি তোলা হচ্ছে। জলের অভাবে সর্ষে গাছ নষ্ট হতে বসেছে। জেলাশাসক অনুরাগ শ্রীবাস্তব বলেন, চাষিদের অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করা হবে। তদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। সরকার কোথাও জোর করে জমি নেবে না। এটা সরকারের নীতিও নয়। বর্ধমান-১-এর বিডিও মৃণালকান্তি বিশ্বাস বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখছি।