রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
যদিও বিদ্যুৎ বণ্টন কোম্পানির কর্তারা জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট এলাকার জন্য ট্রান্সফর্মার বসানো থাকে। সেই ট্রান্সফর্মারে বেশি লোড হয়ে গিয়ে এই বিভ্রাট দেখা দিচ্ছে। এই লোড বেশি হওয়ার কারণ বাসিন্দারা ওই এলাকায় নতুন করে ফ্রিজ, এসি সহ নানা ইলেকট্রিক সরঞ্জাম ব্যবহার করছে। তা আমাদের বিভাগে জানাচ্ছেন না। তখন লোড বেশি হয়ে ফিউজ পুড়ে যাচ্ছে। আগামী দিনে এনিয়ে সংস্থার তরফে জোর প্রচার করা হবে। মানুষ যেন এই তথ্যগুলি দিয়ে বিদ্যুৎ কোম্পানিকে সহযোগিতা করে। তাহলে পরিষেবা দিতে সুবিধা হবে।
স্থানীয় বাসিন্দা সুখু শেখ, ব্রজেন দাসরা বলেন, গত তিন দিন ধরে রাতে বিদ্যুতের পরিষেবা একেবারেই ভালো পাওয়া যাচ্ছে না। দীর্ঘ সময় লোডশেডিং হয়ে থাকছে। অনেকে বাড়িতে ভোল্টেজ থাকছে না। এই গরমে আমরা সবাই হাঁপিয়ে উঠেছি। প্রাণ ওষ্ঠাগত অবস্থা। সেজন্য আমরা পাড়ার সবাই মিলে পথ অবরোধ করেছিলাম। শেষে পুলিস এসে বিদ্যুতের পরিষেবা ভালো করে দেওয়ার আশ্বাস দেওয়ায় আমরা অবরোধ তুলে নিয়েছি।
পুরসভার স্থানীয় কাউন্সিলার শ্যাম মণ্ডল বলেন, ওই এলাকার মধ্যে একাধিক ওয়ার্ড মিলেমিশে রয়েছে। বিদ্যুতের জন্য অবরোধ হয়েছিল। পরে সমস্যাটি মিটে গিয়েছে। বিদ্যুৎ বণ্টন কোম্পানির মালদহের রিজিওনাল ম্যানেজার উজ্বল রায় বলেন, বাড়িতে সবাই নতুন এসি, ফ্রিজ নিচ্ছেন। আমাদের স্থানীয় দপ্তরে কেউ জানাচ্ছেন না। এতে লোড বেশি পড়ে এমন অসুবিধা হচ্ছে। এলাকা ভিত্তিক সবাই এই তথ্যগুলি দিলে পরিষেবা সুষ্ঠুভাবে দিতে আমাদের সুবিধা হবে।