কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
হাতির হানায় পরপর মৃত্যুর জেরে এদিন সকাল থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বোদাগঞ্জ-গজলডোবাগামী সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান নাথুয়ার চরের বাসিন্দারা। ব্যাপক যানজট হয় এলাকায়।
স্থানীয় সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সকালে ৬টা নাগাদ নাথুয়ার চরের চাষি সাগর ও তাঁর ভাই সহেল দাস বাদাম খেতে যান। তাঁদের খেতের বাদাম কতটা পরিপুষ্ট হয়েছে সেটা দেখতেই দু’ভাই জমিতে যান। সেসময়ই আচমকা একটি হাতি খেতে চলে আসে। তারপরই অঘটন ঘটে যায়। মৃত সাগরের ভাই সহেল বলেন, দাদা আমি দু’জনেই খেতের বাদাম কেমন পরিপুষ্ট হয়েছে দেখছিলাম। এমন সময় দেখি একটি হাতি তেড়ে আসছে আমাদের দিকে। দুইভাই দু’দিকে পালাতে শুরু করি। হাতি দাদাকে ধরে ফেলে এবং পা দিয়ে পিষে মেরে ফেলে। এদিন মৃতের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, যুবকের মা অপর্ণা দাস, স্ত্রী রশ্মি বালা ঘন ঘন মূর্চ্ছা যাচ্ছেন। মাথায় হাত দিয়ে বসে আছেন বাবা জগন্নাথ দাস। বৈকুণ্ঠপুর বন বিভাগের বেলাকোবার রেঞ্জার চিরঞ্জীব পাল বলেন, সরকারি নিয়মানুযায়ী মৃতের পরিবার নির্দিষ্ট ক্ষতিপূরণ পাবে।