পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
হবিবপুরের বাসিন্দা তপন কুমার সিংহ বলেন, আদিনা আমাদের খুব কাছেই। প্রতি বছর আমরা সবাই মিলে এখানে বনভোজনে আসি। তবে সেখানে গিয়ে কোনও কিছুর সুবিধা পাওয়া যায় না। জলের ব্যবস্থা নিজেদের করতে হয়। আদিনার সঙ্গে জেলার সুনাম মিশে রয়েছে। ওখানে পর্যটক ও পিকনিক পার্টিদের জন্য সমস্ত সুব্যবস্থা করলে খুব ভালো হবে।
পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেতা বিজেপির সুনীল মার্ডি বলেন, মানুষের জন্য আমরা সব সময় চাই গ্রামে উন্নয়ন হোক। যেন কারও কখনও সমস্যা না হয়। পিকনিক স্পটের বিষয়টি পঞ্চায়েতের নজর দেওয়া উচিত।
পাণ্ডুয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূল কংগ্রেসের সনিয়া হেমব্রম বলেন, আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে গ্রামে ১০ বিঘা জায়গার উপরে বিরাট পিকনিক স্পট করব। সেখানে সীমানা প্রাচীর দিয়ে ঘেরা হবে। পেভার্সব্লক বসানো হবে, রান্নার জায়গা সহ জলাধার নির্মাণ ও বসার শেড তৈরি করা হবে। কিন্ত নানা কারণে হয়নি। কাজ পিছিয়ে গিয়েছে। আগামী দিনে সেটা করার চেষ্টা করা হবে। বিষয়টি আমাদের নজরে রয়েছে।
উল্লেখ্য, ডিসেম্বরের শেষ থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কয়েক মাস জুড়ে গাজোল ব্লকের আদিনা জুড়ে পিকনিকের ধুম পড়ে যায়। উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রচুর পর্যটক এই আদিনায় আসেন। তখন জল, শৌচালয় সহ নানা বিষয় নিয়ে তাঁদের সমস্যা পোহাতে হয়। ভোগান্তির অন্ত থাকে না। তাই স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকরা চাইছেন এখন থেকে উদ্যোগ নিলে সামনের মরশুমে কাউকে ভোগান্তির শিকার হতে
হবে না।